img

৯ ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি ছাড়িয়েছে ১৮ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত :  ১৫:২৪, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৯:২৪, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

৯ ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি ছাড়িয়েছে ১৮ হাজার কোটি টাকা

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে লুটপাটের শিকার ব্যাংকগুলোতে তীব্র সংকট চলছে। যার মধ্যে ৯টি ব্যাংকের চলতি হিসেবের তারল্য ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

এই ৯ ব্যাংক হলো ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, এই ৯ ব্যাংকের ৫টির তারল্য সংকট কাটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টি চুক্তি সম্পন্ন করেছে। চুক্তি করা ব্যাংকগুলো হলো- ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও কমার্স ব্যাংক। এছাড়া ইসলামী ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক গ্যারান্টি চুক্তি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করেছে। দুই ব্যাংকের সঙ্গে গ্যারান্টি চুক্তি করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর পদ্মা ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এখন পর্যন্ত গ্যারান্টি চুক্তির আবেদন করেনি।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, তারল্য সংকটে পড়া দেশের ব্যাংকগুলোকে অর্থ ধার দিয়ে বিশেষ সহায়তা করবে ভালো ব্যাংকগুলো এবং এক্ষেত্রে ধারের টাকার গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলো কী পরিমাণ অর্থ ধার দিয়ে সহায়তা দেবে, সেটাও ঠিক করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ধরা যাচ্ছে- আলোচিত ৯টি ব্যাংকের প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা তারল্য ঘাটতিতে রয়েছে। তবে এই ঘাটতি প্রতিদিন পরিবর্তন হচ্ছে। আজকের সঙ্গে কালকের মিল নেই।

তারল্য সহায়তার ব্যাপারে হুসনে আরা শিখা বলেন, কবে সহায়তা পাবে, সেটি এখনও ঠিক হয়নি। তবে যখন ব্যাংকগুলো অর্থ ধার দিতে সম্মত হবে, ঠিক তখনই সহায়তা পাবে তারা। টাকার ধারের পরিমাণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অর্থ ধারের পরিমাণ এখন বলা যাবে না। এটা পরে ঠিক করা হবে।

img

বিকালে আসছে ২ কোম্পানির ইপিএস-ডিভিডেন্ড

প্রকাশিত :  ০৭:৪১, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২ কোম্পানির বোর্ড সভা আজ সোমবার (১৭ নভেম্বর) বিকালে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এ তথ্য জানিয়েছে।

সভায় কোম্পানিগুলো ৩০ জুন, ২০২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যারলোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে এবং জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৫ অর্থবছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ইপিএস প্রকাশ করবে।

কোম্পানিগুলো হলো-সিলকো ফার্মা ও দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিলকো ফার্মা ৩০ জুন, ২০২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যারলোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে।

আর দেশ গার্মেন্টস জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৫ অর্থবছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ইপিএস প্রকাশ করবে।