img

বন্যার্তদের সাহায্যার্থে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো সঞ্জয় দে'র একক সঙ্গীতসন্ধ্যা

প্রকাশিত :  ১৪:১০, ০৭ অক্টোবর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:১৪, ০৭ অক্টোবর ২০২৪

বন্যার্তদের সাহায্যার্থে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো সঞ্জয় দে'র একক সঙ্গীতসন্ধ্যা

সারওয়ার-ই আলম: শরতের মায়াবী সন্ধ্যায় গানে গানে, সুরে সুরে, অল্পস্বল্প গল্পকথায় লন্ডনের বাংলা সঙ্গীতপ্রেমীদেরকে গত ৪ঠা অক্টোবর শুক্রবার একটি অনুপম সঙ্গীতসন্ধ্যা উপহার দেন স্বনামধন্য সঙ্গীতশিল্পী সঞ্জয় দে। পূর্ব লন্ডনের একটি জনাকীর্ণ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয় বাংলাদেশে বন্যাদুর্গতদের পুনর্বাসনে আর্থিক সাহায্য সংগ্রহের লক্ষ্যে। তাঁর এ মানবিক উদ্যোগে সাড়া দিয়ে কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তিবর্গ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসেন এবং একটি সময়োপযোগী আয়োজনের জন্য তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেন। 

মেধাবী কিশোর নুরাজ রহমান অভ্যাগতদের স্বাগত জানিয়ে অনুষ্ঠানটির শুভ সূচনা করে। তার আমন্ত্রণে মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন শিল্পী সঞ্জয় দে, সঞ্চালক কিশোয়ার মুনিয়া এবং যন্ত্রশিল্পী তন্ময়, তানিম, অমি ও কীর্তি। 

মনোজ্ঞ এ সঙ্গীতানুষ্ঠানটির শুরুটা হয় রবীন্দ্রনাথের গান দিয়ে। সকলকে স্বাগত জানিয়ে সঞ্জয়  বলেন, জন্মভূমির জন্য মনটা ভীষণভাবে কাঁদে, আনন্দ উৎসবের সঙ্গে বয়ে চলে অশ্রুধারা। তাই রবীন্দ্রনাথ দিয়েই সূচনা করতে চাই। হৃদয়ের আবেগ উজাড় করে দিয়ে তিনি একে একে পরিবেশন করেন— প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন, তবু কাঁদে কেনরে মন, এমনি করে যায় যদি দিন যাক না, সকরুণ বেনু বাজায়ে কে যায় ইত্যাদি রবীন্দ্র সঙ্গীত। 

রবীন্দ্র সঙ্গীতের সুমধুর সুরের আবেশ ছড়িয়ে এরপর তিনি চলে যান আধুনিক গানের পরিবেশনায়। এ পর্বটি শুরু হয় শ্যামল মিত্রের গাওয়া গান দিয়ে। ' আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারাদিন'— গানটি অনুষ্ঠানে অপূর্ব আনন্দ-উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে দেয়। দর্শকদের অনেকেই তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে মুহূর্তটিকে আরো প্রাণবন্ত করে তোলেন। 

অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে সঞ্জয় ও মুনিয়া কথা বলে দর্শকদেরকে যুক্ত করছিলেন এবং গানগুলোর গীতিকার, সুরকার ও শিল্পীদের  ছোট ছোট স্মৃতিকথা তুলে ধরছিলেন; যা দর্শকদের আনন্দ উপভোগে যোগ করে এক ভিন্ন মাত্রা। কিশোয়ার মুনিয়া উত্তম কুমার ও শ্যামল মিত্রের একটি মানবিক গল্প উপস্থাপন করেন। 

এরপর সঞ্জয় পরিবেশন করেন, 'কে প্রথম কাছে এসেছি, কে প্রথম চেয়ে দেখেছি, কিছুতেই পাই না ভেবে, কে প্রথম ভালবেসেছি, তুমি, না আমি?'— মান্না দে ও লতা মঙ্গেশকরের এ বহুল জনপ্রিয় গানটি। এ গানটি দর্শকদের এতটাই আপ্লুত করে যে দম্পতিদের অনেকেই একে অপরের কাঁধে হাত দিয়ে ভালবাসাভরা চাহনীতে জিজ্ঞেস করছিলেন— বলো কে প্রথম ভালবেসেছি?তুমি, না আমি...?  এ গানটির ' কে প্রথম মন হারালো' গাইতে গিয়ে সঞ্জয় যেন হৃদয়ের সব দরদ ঢেলে দিচ্ছিলেন, যা দর্শকদেরকে দারুণভাবে আবেগাপ্লুত করে। 

আধুনিক গানের পরিবেশনা শেষে আবারো অল্পস্বল্প কথোপকথন। কিছু মিষ্টি সংলাপ। সঞ্জয় কৃতজ্ঞচিত্তে বলেন, বিলেতের মাটিতে আজ যে বাংলা গান গাইছি তা সম্ভব হয়েছে আপনাদের অকৃত্রিম ভালবাসায়। আপনাদের এ ভালবাসা, এ উদার সহযোগিতা আশা করি অব্যাহত থাকবে এবং ভবিষ্যতে বিলেতে বাংলা গানের চর্চা ও প্রসারে  নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।   

এরপর সঞ্জয় চলে যান দেশের গানে। গভীর আবেগের সংশ্লেষে তিনি পরিবেশন করেন প্রতুল মুখোপাধ্যায় এর বিখ্যাত গান- আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই, আমি আমার আমিকে চিরদিন এ বাংলায় খুঁজে পাই। গানটির দর্শকদেরকে দারুণভাবে মোহিত করে। তাঁরা শিল্পীর সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে মিলনায়তনে ছড়িয়ে দেন দেশপ্রেমের সুললিত বাণী, দেশের প্রতি তাঁদের সুদৃঢ় প্রত্যয়। 

এরপর তিনি পরিবেশন করেন- 'জ্যোৎস্না ভেজা এ রাত' গানটি। তারপর কিছুটা সময় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়কে ঘিরে। পরিবেশন করেন ' নীল আকাশের নীচে পৃথিবী আর পৃথিবীর 'পরে ওই নীলাকাশ তুমি দেখেছো কি' এ গানটি। লতা মঙ্গেশকরের গাওয়া সলিল চৌধুরীর গান - আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে— গানটি অনুষ্ঠানে যোগ করে অনন্য সুরের আবেশ। 

এরপর ছোট্ট একটি বিরতি। বিরতি পর্বে সুধীজনদের সুযোগ মেলে পরস্পরের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের, ছবি তুলে সঙ্গীতসন্ধ্যাটিকে স্মৃতির আলনায় তুলে রাখার। দ্বিতীয় পর্বের শুরুটা হয় নিয়াজ মোহাম্মদের আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়ল তোমায়- বহুল জনপ্রিয় এ গানটি দিয়ে। এরপর কিছুসময় রবীন্দ্রনাথ, কিছু সময় হেমন্ত, কিছু সময় জগজিৎ সিং, কিছু সময় কিশোর কুমার এবং কিছুটা সময় ভূপেন হাজারিকা  থেকে দর্শকনন্দিত নির্বাচিত কয়েকটি গান পরিবেশন করেন সঞ্জয়। সঞ্জয়ের গায়কী অনন্য! তাঁর কণ্ঠ হৃদয়ছোঁয়া— অন্তর থেকে উৎসারিত মাধুর্যে ভরা— এমনটিই বলছিলেন দর্শকদের অনেকেই।

সন্ধ্যা সাতটায় শুরু হয়ে রাত দশটা। গায়ক, সঞ্চালক, দর্শক, যন্ত্রশিল্পী কারোরই যেন কোনো ক্লান্তি নেই।শিল্পী শেষের দিকটায় পরিবেশন করেন কাজল নদীর জলে ভরা— গানটি । গানটি দর্শকদের এতটাই প্রিয় যে এ গানটি নির্বাচন করায় তাঁরা মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে শিল্পীকে অভিনন্দিত করেন। সোনালি দিনের সঙ্গীতের সুর লহরীতে অভিভূত হতে হতে অবশেষে ঘড়ির কাঁটায় রাত দশটা। ' বেকারার কারকে হামে' দিয়ে সমাপ্তি টানা হয় মনোমুগ্ধকর এ স্বর্ণালি সন্ধ্যার।দর্শকেরা বাড়ি ফেরেন বাংলা সঙ্গীতের এক মধুর আবেশকে সঙ্গে করে। সঙ্গীতপ্রেমীদের বিপুল  প্রশংসায় অভিনন্দিত হন নন্দিত সঙ্গীতশিল্পী সঞ্জয় দে ও তাঁর সহযোগী কলাকুশলীবৃন্দ।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

সরকারের সহায়তা প্যাকেজে একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে টাওয়ার হ্যামলেটস্ কাউন্সিল

প্রকাশিত :  ১১:২৮, ১৩ নভেম্বর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:০১, ১৩ নভেম্বর ২০২৪

মন্ত্রণালযের দূত কাউন্সিলের সাথে মিলে কাজ করবেন, মেয়র ও কাউন্সিলের সকল ক্ষমতা যথারীতি বজায় থাকবে_
বেস্ট ভেল্যু ইন্সপেকশন রিপোর্টে কাউন্সিলের যে কাজগুলোর প্রশংসা করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছেঃ কর্মকর্তা—কর্মচারীদের নিষ্ঠা; আর্থিক স্থিতিশীলতা অর্জন; বেশিরভাগ সার্ভিস সন্তোষজনক এবং যেখানে দুর্বলতা দেখা দিয়েছে সেখানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ

জনমত ডেস্ক: সরকারের বেস্ট ভেল্যু ইন্সপেকশন রিপোর্ট সম্পর্কে টাওয়ার হ্যামলেটস্ কাউন্সিলের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “আমাদের উন্নয়নের ধারাবাহিক যাত্রায় সরকারের সঙ্গে কাজ করতে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সরকারের সঙ্গে একটি সহায়তা প্যাকেজে একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই, যেখানে কাউন্সিল তার সকল ক্ষমতা সংরক্ষণ করবে।”

উল্লেখ্য, সরকার টাওয়ার হ্যামলেটস্ কাউন্সিলের উন্নতিগুলোর প্রশংসা করেছে। মন্ত্রণালয়ের দূত উন্নয়নের ক্ষেত্রগুলিতে কাউন্সিলের সাথে কাজ করবেন এবং সরকারের কাছে রিপোর্ট করবেন। মেয়র ও কাউন্সিলের সকল ক্ষমতা যথারীতি বজায় থাকবে। উন্নতির জন্য বিদ্যমান যে প্রক্রিয়াটি রয়েছে, সেটি হলো ট্রান্সফরমেশন অ্যাডভাইসরি বোর্ড, যার সভাপতিত্ব করছেন মেয়র লুৎফর রহমান।

কাউন্সিলের পক্ষে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়, “আমরা এলজিএ (লকাল গভর্নমেন্ট এসোসিয়েশন) থেকে প্রাপ্ত ইতিবাচক সমকক্ষ পর্যালোচনা (পিয়ার রিভিউ) এবং ইনভেস্টরস ইন পিপল পরিদর্শনের উন্নত সিলভার রেটিংকে আরও এগিয়ে নিতে মন্ত্রী পর্যায়ের দূতের সাথে কাজ করতে আগ্রহী।

“কর্তৃপক্ষ হিসেবে আমাদের অগ্রগতিকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য আমরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। এই প্রতিবেদনে (বেস্ট ভেল্যু ইন্সপেকশন রিপোর্ট) যে বিষয়গুলির জন্য কাউন্সিলের প্রশংসা করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছেঃ কর্মকর্তা—কর্মচারীদের নিষ্ঠা; আর্থিক স্থিতিশীলতা অর্জন; বেশিরভাগ সার্ভিসে সন্তোষজনক এবং কিছু ক্ষেত্রে উন্নত কর্মদক্ষতা প্রদর্শন এবং যেখানে দুর্বলতা দেখা দিয়েছে সেখানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, ট্রান্সফর্মেশন এডভাইজরি বোর্ডের মাধ্যমে বাইরের চ্যালেঞ্জ ও সহায়তা ব্যবস্থা স্থাপন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনা।

“আমরা একাধিক উদ্ভাবনী পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছি, যার মধ্যে রয়েছেঃ দেশব্যাপী একমাত্র কাউন্সিল হিসেবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সার্বজনীন বিনামূল্যে স্কুল খাবার প্রদান করা; মহিলাদের ও মেয়েদের জন্য বিনামূল্যে সাঁতার, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য অনুদান প্রদান; এবং আমরা লন্ডনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে নতুন আবাসন সরবরাহ করার পথে রয়েছি। আমাদের এই কমিউনিটি—কেন্দ্রিক কাজের ইতিবাচক ফলাফল আমাদের বার্ষিক সমীক্ষায় বাসিন্দাদের কাছ থেকে পাওয়া অত্যন্ত ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে।

“আমরা আমাদের ৫,০০০ শক্তিশালী কর্মীবাহিনী, এবং আমাদের স্থায়ী কর্পোরেট ম্যানেজমেন্ট টিমের জন্য গর্বিত, যারা সকলেই প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত। আমরা সিনিয়র অফিসার লেভেলে (ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পর্যায়ে) আমাদের বৈচিত্র্য বৃদ্ধি করতে পেরে আনন্দিত, জাতিগত সংখ্যালঘু পটভূমির আটজন এখন ডিরেক্টর পর্যায়ে বা তার উপরে কাজ করছেন। আমরা অন্যান্য কাউন্সিল থেকে উল্লেখযোগ্য অভিজ্ঞতা সম্পন্ন সিনিয়র অফিসারদের নিয়ে এসেছি। কেবল দুই জন স্থায়ী সিনিয়র কর্মচারী নিয়োগ করা হয়েছে, যারা আগে টাওয়ার হ্যামলেটসে কাজ করেছিলেন, যা এই সেক্টরের জন্য অস্বাভাবিক কিছু নয়।

“এই প্রতিবেদনে সংস্কৃতি (পলিটিক্যাল কালচার) সম্পর্কিত মন্তব্যে কাউন্সিলের মধ্যে সকল দলের প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং রাজনৈতিক গ্রুপিংয়ের উল্লেখ রয়েছে। এর সমাধান করার দায়িত্ব সব দলের কাউন্সিলরদের।” 

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “কাউন্সিল হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি যে, বাহ্যিক পর্যালোচনা আমাদের উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, আমরা আগের সরকারের দেওয়া বেস্ট ভ্যালু পরিদর্শনের যৌক্তিকতার সাথে একমত হতে পারিনি। বেস্ট ভ্যালু ইন্সপেকশনের পরে যখন আমাদের জানানো হয় যে এটি বারায় উগ্রপন্থা অনুসন্ধানের একটি সুযোগ হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল, যা ছিলো হতাশাজনক। এটি প্রাথমিকভাবে প্রকাশিত উদ্দেশ্যগুলির মধ্যে ছিল না। ২০২৪ সালের মে মাসে হোম অফিস প্রিভেন্ট ডিউটি অ্যাসুরেন্স রিপোর্টের প্রতিটি বিভাগে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিল প্রত্যাশার চেয়ে বেশি অর্জন করেছে, আমরা লক্ষ্য করেছি যে পরিদর্শকরা তাদের রিপোর্টে কোনও উগ্রপন্থার সংযোগের উল্লেখ করেননি।

“তবে, আমরা স্বীকার করি যে এটা ছিল গত সরকারের সিদ্ধান্ত। আমরা স্থানীয় সরকার উন্নয়নের ক্ষেত্রে নতুন সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে সম্মান করি। আমরা আগ্রহের সাথে নতুন সরকার এবং তার দূতের সাথে সমান অংশীদারিত্বে কাজ করার অপেক্ষায় আছি। পাশাপাশি আমরা আমাদের বাসিন্দা ও ব্যবসার উন্নয়নে অবিরাম কাজ চালিয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।”

উল্লেখ্য, টাওয়ার হ্যামলেটস হচ্ছে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দ্রুত উন্নয়নশীল এবং ঘনবসতিপূর্ণ স্থান এবং লন্ডনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তরুণ বয়সী জনগোষ্টির বাস এখানে। দেশের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক উৎপাদন অঞ্চল টাওয়ার হ্যামলেটস হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় জনগোষ্ঠীর একটি এবং দেশের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে।

কমিউনিটি এর আরও খবর