img

দক্ষিণ আফ্রিকায় আগুনে পুড়ে ২ বাংলাদেশির মৃত্যু

প্রকাশিত :  ১৩:১২, ৩১ অক্টোবর ২০২৪

দক্ষিণ আফ্রিকায় আগুনে পুড়ে ২ বাংলাদেশির মৃত্যু

দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানের পিটারমেরিজবার্গের একটি কমপ্লেক্সে আগুনে পুড়ে দেলোয়ার হোসেন ও বেলাল হোসেন নামে ২ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার রাতে পিটারমেরিজবার্গের একটি কমপ্লেক্সে আগুনে লেগে তিনটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তার মধ্যে দুটি দোকান বাংলাদেশি মালিকানাধীন। একটি দোকানে রাত্রিযাপনকালে দেলোয়ার হোসেন ও বেলাল হোসেন পুড়ে মারা যান। ফায়ার সার্ভিস বাহিনী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া ২টি কংকাল উদ্ধার করে। তবে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে এখনো কারণ জানা যায়নি।

দেলোয়ার হোসেন ফেনীর মহিপালের বাসিন্দা ও বেলাল হোসেন নোয়াখালী বেগমগঞ্জের আলীপুরের বাসিন্দা বলে জানা যায়।

এ ঘটনায় আর কেউ নিহত কিংবা আহত হয়েছেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ফরেনসিক বিভাগের লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

টাওয়ার হ্যামলেটসে চালু হলো সাঁতার শেখার স্কুল ‘বি ওয়েল—সুইম ওয়েল’

প্রকাশিত :  ১৯:০৭, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪

টাওয়ার হ্যামলেটসের মাইল এন্ড পার্ক লেজার সেন্টারে কাউন্সিলের লেজার সার্ভিসেস ‘বি ওয়েল’ ৪ ডিসেম্বর তাদের নতুন সাঁতার শিখন স্কুল ‘বি ওয়েল সুইম ওয়েল’ চালু করেছে। এই সুইম স্কুলের লক্ষ্য হল বাসিন্দাদের সাঁতারের ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী ও নিরাপদ করে তোলা।

সুইম ইংল্যান্ডের লার্ন টু সুইম ফ্রেমওয়ার্ক অনুসরণ করে ‘বি ওয়েল সুইম ওয়েল’। এই ফ্রেমওয়ার্ক হচ্ছে ইংল্যান্ডের জাতীয় সাঁতার প্রশিক্ষণ কাঠামো। এতে অন্তর্ভুক্তঃ
— দক্ষ ও সদ্য প্রশিক্ষিত প্রশিক্ষক।
— ছোট ছোট ক্লাস, যাতে মনোযোগ ও নির্দেশনায় বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া সম্ভব।
— সাঁতারের প্রতিটি ধাপের জন্য নির্ধারিত ক্লাস, বিশেষ করে বিশেষ শিক্ষা চাহিদা ও প্রতিবন্ধী (সেন্ড) শিক্ষার্থীদের জন্য সুনির্দিষ্ট ক্লাসের আয়োজন
— প্রতিটি ধাপের স্পষ্ট অগ্রগতি, যা একটি কাঠামোবদ্ধ শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে নিশ্চিত করে।
— প্রতিটি মাইলফলক উদযাপনে অফিসিয়াল সার্টিফিকেট।

৪ ডিসেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুইম ইংল্যান্ডের প্রতিনিধি জেমস প্যারামোর টাওয়ার হ্যামলেটসের সঙ্গে নতুন এই অংশীদারিত্ব এবং সাঁতারকে জীবন রক্ষাকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হিসেবে গড়ে তোলার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

অক্টোবরে, স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোর সঙ্গে একটি প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয় এই এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সুইম স্কুলের জন্য নতুন নাম ও মাসকট বাছাই করা হয়।

মে ফ্লাওয়ার প্রাইমারি স্কুলের ইনায়াহ রহমান ডিজাইন করেছে “বাবলস দ্য বি ওয়েল ডাক,” যা বি ওয়েল সুইম স্কুলের অফিসিয়াল মাসকট হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। অপরদিকে, ওসমানী প্রাইমারি স্কুলের মুসা হোসেন তৈরি করে সুইম নিরাপত্তা সঙ্গী “অক্টোসেফ,” যা শিশুদের প্রয়োজনীয় সাঁতার নিরাপত্তা বিধি মেনে চলতে উৎসাহিত করবে।

প্রতিযোগিতার বিজয়ী ও তাদের স্কুলের প্রতিনিধিরা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের সৃষ্টিশীলতার জন্য পুরস্কৃত হন।