মার্কিন নির্বাচন

img

ইলেকটোরাল কলেজ ভোট: ট্রাম্প ২৪৬, কমালা ২১০

প্রকাশিত :  ০৬:১৬, ০৬ নভেম্বর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৮:১৩, ০৬ নভেম্বর ২০২৪

ইলেকটোরাল কলেজ ভোট: ট্রাম্প ২৪৬, কমালা ২১০

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে অনেক রাজ্যেই। এরই মধ্যে আসতে শুরু করেছে ফলাফল। সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৪৬টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২১০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট।

এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প ফ্লোরিডায় এবং ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস ম্যাসাচুসেটসে জয়ী হয়েছেন বলে সবশেষ আপডেটে জানা গেছে। খবর নিউইয়র্ক টাইমস, বিবিসি, ভয়েস অব আমেরিকার ।

উত্তর ক্যারোলিনায়ও ট্রাম্প জিতেছেন এবং জর্জিয়াকে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। জয়ের জন্য কমলা হ্যারিসকে সম্ভবত পেনসিলভানিয়া, মিশিগান এবং উইসকনসিনকে সুইপ করতে হবে। তবে তিনটিতেই ট্রাম্পের সুবিধা রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য এবং ডিসট্রিক্ট অব কলাম্বিয়ায় মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। এর মধ্য থেকে ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পাবেন যে প্রার্থী তিনি নির্বাচিত বলে গণ্য হবেন।

img

অনাস্থা ভোটে ফরাসি সরকারের পতন, রাজনৈতিক সংকট আরও গভীর ...

প্রকাশিত :  ০৫:৫৫, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী মিশেল বার্নিয়ারের পতন হয়েছে দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যে । দেশটির আইন প্রণেতাদের অনাস্থা ভোটের মুখে তাকে দায়িত্ব থেকে সরে যেতে হচ্ছে।

বুধবার (০৪ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির আইনপ্রণেতারা তার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট দিয়েছেন। মাত্র তিন মাস আগে তাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। ১৯৬২ সালের পর থেকে প্রথমবারের মতো দেশটিতে অনাস্থা ভোটে সরকারের পতন হয়েছে।

ফ্রান্সে বাজেট পাস নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই রাজনৈতিক অচলাবস্থার তৈরি হয়েছিল। এ নিয়ে বার্নিয়ার সরকার বেশ চাপে ছিলেন। পরে এ সংকট আরও তীব্র হলে দেশটির উগ্র ডানপন্থি ও বামপন্থি বিরোধী আইনপ্রণেতারা সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন। প্রস্তাবটি ৩৩১ ভোটে পাস হয়।

আইনপ্রণেতাদের ভোটের পর পার্লামেন্টের স্পিকার ইয়েল বারুন পিভেট বলেন, বার্নিয়ারকে এখন প্রসিডেন্টের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে। এ সময় তিনি এ সেশনের সমাপ্তির ঘোষণা দেন।

ফরাসি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন। ১৯৫৮ সালে ফ্রান্সের পঞ্চম প্রজাতন্ত্র শুরুর পর এটি হতে যাচ্ছে দেশটির সবচেয়ে কম মেয়াদি সরকার।

ভোটের আগে বার্নিয়ার বলেন, অনাস্থা প্রস্তাবের দ্বারা বাজেটের এই ঘাটতির সমস্যা সমাধান হবে না। পরবর্তী সরকারের জন্যও বিষয়টি সমস্যারই কারণ হবে।

সবশেষ ১৯৬২ সালে জর্জ পমপিডুর সরকার ফ্রান্সে অনাস্থা ভোটে পরাজিত হয়েছিল। এরপর আর কোনো সরকার অনাস্থা ভোটে পরাজিত হয়নি। এরপর বার্নিয়ারের সরকার প্রথমবারের মতো অনাস্থা ভোটে পরাজিত হয়েছে।

এর আগে গত জুন মাসে আগাম নির্বাচন দেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। এরপর ঝুলন্ত পার্লামেন্ট ও বর্তমানের এ সংকটের সূচনা হয়। আজ দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে ভাষণ দেবেন তিনি।