img

টাঙ্গাইলের সমাজসেবক মনির আহমেদ: ব্যবসায়িক সফলতা ও পরোপকারে সমাজের আস্থা, নির্বাচনী সম্ভাবনায় বাসাইল-সখিপুরে উন্নয়নের স্বপ্ন!

প্রকাশিত :  ১৭:০৭, ০৮ নভেম্বর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৮:২৬, ০৮ নভেম্বর ২০২৪

টাঙ্গাইলের সমাজসেবক মনির আহমেদ: ব্যবসায়িক সফলতা ও পরোপকারে সমাজের আস্থা, নির্বাচনী সম্ভাবনায় বাসাইল-সখিপুরে উন্নয়নের স্বপ্ন!

টাঙ্গাইলের বাসাইল-সখিপুর এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে একজন যোগ্য নেতৃত্বের প্রত্যাশায় ছিলেন, যিনি তাঁদের স্বপ্ন ও সম্ভাবনার পথপ্রদর্শক হবেন। এই আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যই এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মনির আহমেদ, যিনি মনা নামে পরিচিত। তাঁর অনন্য দক্ষতা ও সমাজের প্রতি তাঁর অসীম মমতা তাঁকে প্রায়শই বাসাইল-সখিপুরের ভবিষ্যৎ এমপি হিসেবে ভাবার জন্য স্থানীয়দের উৎসাহিত করছে।

মনির আহমেদ একজন সফল ব্যবসায়ী ও মানবিক ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত, যিনি তার প্রতিষ্ঠিত এশিয়াটিক গ্রুপ অব কোম্পানিজের মাধ্যমে দেশীয় অর্থনীতিতে অসাধারণ অবদান রেখে চলেছেন। তাঁর অধীনস্থ কারখানাগুলোতে কর্মরত প্রায় ৬,০০০ শ্রমিক শুধু কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়েছেন তা নয়, বরং তাদের জীবনমান উন্নত করার ক্ষেত্রেও অবদান রাখছে এই প্রতিষ্ঠান। তাঁর নেতৃত্বে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও বাংলাদেশি পণ্যের গৌরব বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একজন ব্যবসায়ী হিসেবে মনির আহমেদ দেশের অগ্রগতির অন্যতম প্রতীক। এশিয়াটিক অ্যালুমিনিয়াম, এশিয়াটিক পিভিসি, পাইওনিয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং এশিয়াটিক এপিআই ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁর উদ্যোগের ফসল। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে তিনি ফার্মাসিউটিক্যাল ও নির্মাণ খাতে বাংলাদেশকে আত্মনির্ভরশীল করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অর্থনীতির বিকাশে যেমন তাঁর অবদান অমূল্য, তেমনই তার মানবিক দানশীলতা এবং জনসেবামূলক কর্মকাণ্ডও এলাকাবাসীর জন্য আশীর্বাদ।

মনির আহমেদ কেবল একজন উদ্যোক্তা নন, বরং একজন সমাজসেবকও বটে। তিনি এলাকার বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা ও বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রসারে কাজ করছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জন্য তিনি থাকার ও খাওয়ার ব্যবস্থাও নিশ্চিত করেছেন। তাঁর দানশীলতা কেবল এলাকায় নয়, পুরো টাঙ্গাইল জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, মনির আহমেদ যদি বাসাইল-সখিপুরের আসনে এমপি নির্বাচিত হন, তাহলে এলাকার উন্নয়ন কোথায় পৌঁছাবে? স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন, এমন একজন নেতা যদি সংসদ সদস্য হন, তবে তাদের উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে যাওয়া কেবল সময়ের ব্যাপার হবে। তাঁর পিতার দেখানো পথে সততা ও পরোপকারের আদর্শে মনির আহমেদ চলছেন, এবং এই নৈতিকতা ও দক্ষতা তাঁর নেতৃত্বের ভিত্তি হয়ে উঠতে পারে।

অঞ্চলবাসী তাঁকে একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে দেখছে, যিনি শুধু তার নিজের স্বার্থ নয় বরং সমাজের সামগ্রিক কল্যাণে কাজ করেন। এলাকার উন্নয়নের লক্ষ্যে তাঁর মতো একজন উদ্যমী ও সৎ নেতার প্রয়োজন আজ খুবই জরুরি। পরিবারিক জীবনেও তিনি সাফল্যের প্রতীক। তাঁর সন্তানেরা উচ্চশিক্ষিত এবং তাঁদের পিতার দেখানো ন্যায়-নীতির পথে চলছে। এমন একজন মানুষ যদি নেতৃত্বে আসে, তাহলে এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ শুধু উন্নতির মুখ দেখবে না, বরং জাতির সমৃদ্ধির অংশীদারও হবে।

বাসাইল-সখিপুরের সাধারণ জনগণ এখন শুধু তাঁদের প্রিয় মনির আহমেদের পাশে থাকবার অপেক্ষায়। নির্বাচন যদি তাঁকে সংসদ সদস্য পদে আসীন করে, তবে এলাকাবাসী নিশ্চিত যে তাঁদের আশা, স্বপ্ন এবং উন্নয়নের প্রত্যাশা পূর্ণতা পাবে।

img

ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৯৬ নতুন রোগী

প্রকাশিত :  ১৩:৩৮, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪

গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। একইসঙ্গে এই সময়ে ভাইরাসটি আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৫৯৬ জন।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৩১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৬৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৬, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৯৮, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৩০, খুলনা বিভাগে ৭২ জন রয়েছেন। এছাড়াও রাজশাহী বিভাগে ৩২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২০ জন, রংপুর বিভাগে ৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ২ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।

এদিকে গত এক দিনে সারাদেশে ৭৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৪৬৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এবছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৯৬ হাজার ২২৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৫২৯ জনের। এছাড়াও গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান ১ হাজার ৭০৫ জন।