img

ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি নিখোঁজ

প্রকাশিত :  ১১:৩৭, ২৮ নভেম্বর ২০২৪

ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি নিখোঁজ

পাকিস্তান সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সহধর্মিণী বুশরা বিবি নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার ইসলামাবাদে দলটির বিক্ষোভের পর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানাচ্ছে সংবাদমাধ্যমগুলো। 

পাকিস্তানের রাজধানীতে পিটিআই-এর এই বিক্ষোভটি ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে আয়োজন করা হয়েছিল।

দ্য ডেইলি গার্ডিয়ান ও রিপাবলিক জানিয়েছে, পুলিশের অভিযানে ওই বিক্ষোভ শেষ হয়ে যায়। এরপরই পিটিআই একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করে। যাতে দলটির শীর্ষ নেতা ও খাইবার পাখতুনখোয়ার (কেপি) মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুরও উপস্থিত ছিলেন। 

তবে সেখানে বুশরা বিবির অনুপস্থিতি সন্দেহ সৃষ্টি করে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশ্ন ওঠে।

পিটিআই নেতা মরিয়ম ওয়াত্তু অভিযোগ করে বলেন, বুশরা বিবিকে অপহরণ করা হয়েছে। যদিও দলের অন্য নেতারা এই দাবি নিশ্চিত করেননি।

মানসেহরায় উপস্থিতির খবর

এরই মধ্যে খবর আসে যে, গান্দাপুর সরকারি অভিযান এড়িয়ে বেরিয়ে গেছেন এবং পরে বুশরা বিবির সঙ্গে তাকে কেপির পিটিআই-প্রভাবিত মানসেহরায় দেখা গেছে।

পিটিআই বিক্ষোভের সমাপ্তি ও সহিংস অভিযানে হতাহতের দাবি

বুধবার ইসলামাবাদে মধ্যরাতে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান শেষে পিটিআই তাদের বিক্ষোভ সমাপ্তির ঘোষণা করে। এই অভিযানে অন্তত চারজন নিহত এবং ৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।

পিটিআই দাবি করেছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে শতাধিক সমর্থক নিহত হয়েছেন।

‘রেড জোন’-এ সহিংসতা

ওইদিন ইসলামাবাদের ‘রেড জোন’-এর উচ্চ নিরাপত্তা এলাকার ব্যারিকেড ভেঙে প্রবেশ করেন বিক্ষোভকারীরা। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনী টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ এবং গুলি চালায়। এর ফলে চারজন নিরাপত্তা কর্মী ও দুই পিটিআই সমর্থক নিহত হন।

এদিকে বুশরা বিবির নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে সরকার ও পিটিআই-র পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য না আসলেও, সেখানকার পরিস্থিতি এখনও উত্তপ্ত। সূত্র: দ্য ডেইলি গার্ডিয়ান ও রিপাবলিক


img

আসাদের গোপন কারাগারে বন্দি হাজার হাজার হামাস সদস্যরা

প্রকাশিত :  ০৬:৩১, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪

পলায়নকারী আসাদ সরকারের সেদনায়া কারাগারে প্রবেশকারী বিপ্লবীরা হাজার হাজার মানুষকে মুক্তি দিয়েছে। এ সময় আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে সাহায্যের জন্য চিৎকার শোনা যাচ্ছিল। ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করার পরে, সেলারের দিকে যাওয়ার পথগুলির মধ্যে একটি পাওয়া যায়। মাটির নিচে গোপন নির্যাতন কেন্দ্রের চারটি তলা ছিল।

সংলগ্ন সারি সারি ওয়ার্ডে হাজার হাজার মানুষকে উদ্ধারের অপেক্ষায় দেখা যায়। এমন এক পরিবেশে যেখানে ভিতরে আলো নেই, লোহার দরজার ছাদের রেলিং-এ উঠে আসা বন্দীরা সাহায্যের জন্য চিৎকার করছিল।

গাজার কাসাম ব্রিগেডের অনেক সৈন্য, যাদেরকে নিখোঁজ ও মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল, তারাও সেদনায়া কারাগারের নির্যাতন কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসেছে।

বাশার আসাদ আসলে কার জন্য কাজ করেছিল? কেন বার বার পতনের কাছে পৌছানোর পরও আসাদকে টেকানোর জন্য জায়নবাদ কাজ করেছে। এখন অনেক রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে।