img

দাম কমেছে আলু-পেঁয়াজের

প্রকাশিত :  ০৬:৪৯, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

দাম কমেছে আলু-পেঁয়াজের

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি বাজারে কমেছে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু এবং পেঁয়াজের দাম। আলু কেজি প্রতি ৩ টাকা কমে ৬০ থেকে ৬২ টাকায় এবং পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৫ টাকা কমে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি বেশি হওয়াতে কমতে শুরু করেছে দাম বলছেন ব্যবষায়ীরা। আলু কেজি প্রতি ৩০ টাকা এবং পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বিক্রি হলে স্বস্তি ফিরবে সাধারণ মানুষের মাঝে বলছেন ক্রেতারা। \r\n

আলু কেজি প্রতি ৩০ টাকা এবং পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বিক্রি হলে স্বস্তি ফিরবে সাধারণ মানুষের মাঝে বলছেন ক্রেতারা। শুক্রবার সকালে হিলি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।\r\n\r\nহিলিতে আলু ও পেঁয়াজ কিনতে আসা আহনাফ বলেন, গতকাল বাজারে আসছিলাম আলু এবং পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেশি ছিল। আজ শুক্রবার হিলির খুচরা বাজারে আলু এবং পেঁয়াজের দাম কমেছে। কেজি প্রতি ভারতীয় আলু ৬৫ টাকায় এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি দরে অন্যদিকে দেশি পেঁয়াজ ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। দাম এখনো আমাদের সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। আমরা চাই নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হোক। সেই সঙ্গে আলু কেজি প্রতি ৩০ টাকা এবং পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৪০ টাকা বিক্রি হলে স্বস্তি ফিরবে সাধারণ মানুষের মাঝে।\r\n\r\nহিলি বাজারে আলু ও পেঁয়াজ বিক্রেতা রায়হান কবির বলেন, ভারত থেকে আলু এবং পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে মোকামে কিছুটা সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করে দাম কমতে শুরু করেছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। তবে আগের থেকে ক্রেতা অনেকটাই কম। \r\n\r\nহিলি কাস্টমসের তথ্য মতে, গতকাল বৃহস্পতিবার ভারতীয় ৫৫ ট্রাকে ১ হাজার ৫২০ মেট্রিকটন আলু এবং ১৩ ট্রাকে ৩৮০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে।\r\n


img

ডিএসইতে মূলধন কমেছে ৬ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা

প্রকাশিত :  ০৬:২৭, ১৫ মার্চ ২০২৫

দেশের শেয়ারবাজারে বিদায়ী সপ্তাহে (০৯ মার্চ থেকে ১৩ মার্চ) শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এর মূলধন কমেছে ৬ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা, যা প্রায় ১ শতাংশের মতো। এই সপ্তাহে শেয়ারবাজারে সূচকের উত্থান হলেও, বাজার মূলধনে এই পতন লক্ষ্য করা গেছে।

ডিএসইর সাপ্তাহিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইর শেয়ারবাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৫ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা, যেখানে আগের সপ্তাহে এই মূলধন ছিল ৬ লাখ ৮২ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ, সপ্তাহ ব্যবধানে ০.৯৬ শতাংশ কমেছে শেয়ারবাজার মূলধন।

এদিকে, শেয়ারবাজারের মূল সূচকগুলোতে উত্থান দেখা গেছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২১.৬৫ পয়েন্ট বা ০.৪২ শতাংশ, আর ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১১.৮৮ পয়েন্ট বা ০.৬৩ শতাংশ। তাছাড়া, ডিএসইএস সূচকও বেড়েছে ৪.৩৯ পয়েন্ট বা ০.৩৮ শতাংশ।

লেনদেনের পরিমাণেও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৫৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ৮১৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। সপ্তাহে মোট লেনদেন বেড়েছে ১৪১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর ফলে, প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন বেড়েছে ২৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা বা ৭.৭৮ শতাংশ।

ডিএসইতে সপ্তাহজুড়ে ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৭৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, ১৮৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে এবং ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

এই পরিসংখ্যান দেখায়, যদিও শেয়ারবাজার মূলধন কমেছে, তবে সূচকের উত্থান এবং লেনদেনের পরিমাণের বৃদ্ধি বাজারের একটি ইতিবাচক দিক। তবে, শেয়ারবাজারের মূলধন কমে যাওয়ার পেছনে কোন কারণ রয়েছে, তা নিয়ে আরও বিশ্লেষণ প্রয়োজন।

এটা স্পষ্ট যে, শেয়ারবাজারে একদিকে সূচকের উত্থান হলেও, অন্যদিকে বাজার মূলধনের পতন এবং শেয়ারগুলির দাম কমে যাওয়ার ফলে বিনিয়োগকারীরা আরও সতর্কভাবে লেনদেন করছেন।