img

ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ৫ জনের

প্রকাশিত :  ১৫:৪৬, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ৫ জনের

জামালপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দিগপাইতে ট্রাক-সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে  উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের জামালপুর-মধুপুর সড়কের করগ্রাম এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, টাঙ্গাইলের মধুপুর থেকে ছেড়ে আসা জামালপুরগামী যাত্রীবাহী একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে চাপা দেয় বালুবোঝাই ট্রাক। এতে ঘটনাস্থলেই চালকসহ ৪ যাত্রী নিহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। 

নিহতরা হলেন- জামালপুর সদরের নারায়ণপুর এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক, মৃত মুনসফ আলীর ছেলে মো. নুর জাহাঙ্গীর আলম, ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া এলাকার মহর উদ্দিনের ছেলে আরিফুল ইসলাম, জামালপুর শহরের গেইটপাড় এলাকার মেদু শেখের ছেলে আব্দুল করিম আলাল ও সরিষাবাড়ী উপজেলার নখদাইর এলাকার আমজাদ ফকিরের ছেলে এনাম ফকির। আমজাদ ফকির আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থল থেকে ঘাতক ট্রাকটি পালিয়ে যায়। 

সরিষাবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চাঁদ মিয়া জানান, টাঙ্গাইলের মধুপুর থেকে জামালপুরের দিকে আসা যাত্রীবোঝাই সিএনজিচালিত অটোরিকশাকে চাপা দেয় সরিষাবাড়ী থেকে ঢাকামুখী একটি ট্রাক। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। 

img

দেশে ফিরলেন লিবিয়ায় আটকে পড়া ১৪৫ বাংলাদেশি

প্রকাশিত :  ০৫:২১, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৫:৩৪, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দেশে ফিরেছেন লিবিয়ার ডিটেনশন সেন্টারে আটকে পড়া ১৪৫ বাংলাদেশি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এর সহযোগিতায় আজ (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৫টায় বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইটে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর এসব অভিবাসীদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইওএমের কর্মকর্তারা। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

 বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে ফেরত আসা এই অভিবাসীদের বেশীরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ফেরত আসা অভিবাসীদের জন্য প্রত্যেকের জন্য ৬ হাজার টাকা, খাদ্য সামগ্রী, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে আইওএম।