img

ইজতেমার ‘জুমা স্পেশাল’ ট্রেন, কখন-কোথায় থেকে ছাড়বে

প্রকাশিত :  ০৫:৪০, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৫:৪১, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫

ইজতেমার ‘জুমা স্পেশাল’ ট্রেন, কখন-কোথায় থেকে ছাড়বে

বিশ্ব ইজতেমার মূল আনুষ্ঠানিকতা  গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব আমবয়ানের মাধ্যমেশুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে একদিন আগেই এবার ব্যতিক্রমভাবে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হলো।

সেই সঙ্গে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জুমার নামাজে অংশ নিতে ইজতেমার ময়দানে জড়ো হবে লাখ মুসল্লি। এ মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে একজোড়া ‘জুমা স্পেশাল’ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জুমা স্পেশাল নামে একজোড়া ট্রেন চালানো হবে। জুমা স্পেশাল-১ ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৯টায় ছেড়ে টঙ্গী পৌঁছবে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে। জুমা স্পেশাল-২ বিকেল ৩টায় টঙ্গী স্টেশন থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছবে দুপুর ৩টা ৪৫ মিনিটে।

বিশেষ ট্রেন হিসেবে জামালপুর ও টাঙ্গাইল থেকে আগামী শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ২টি ট্রেন চালানো হবে। এর মধ্যে প্রথম ট্রেনটি জামালপুর থেকে সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে টঙ্গী স্টেশনে পৌঁছবে দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে। দ্বিতীয় ট্রেনটি টাঙ্গাইল থেকে দুপুর ১২টায় ছেড়ে টঙ্গী পৌঁছবে দুপুর একটা ২০ মিনিটে।

উল্লেখ্য, টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমা আগামী শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) বাদ ফজর শুরু হবে। এবারের ইজতেমা ওলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে শুরায়ী নেজামের অধীনে দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্ব ৩১ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে। দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে ৩ ফেব্রুয়ারি। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।


img

দুপুরের মধ্যে দেশের ৮ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

প্রকাশিত :  ০৭:০৯, ১৭ জুন ২০২৫

দেশের আটটি অঞ্চলের উপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া আজ রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। গতকাল সর্বোচ্চ ৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারে।

এদিকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সক্রিয় এবং তা অন্যত্র মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।

এর ফলে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বাংলাদেশ এর আরও খবর