img

সালমানের সঙ্গে বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন আমিশা

প্রকাশিত :  ০৬:৩৯, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৪৯, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫

সালমানের সঙ্গে বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন আমিশা

বলিউড র্কিং সালমান খান ও অভিনেত্রী আমিশা প্যাটল দুজনই বিয়ে করেননি। এখনো তারা অবিবাহিত। অথচ অভিনেতা বহু অভিনেত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন। কিন্তু কখনো ছাঁদনাতলা পর্যন্ত পৌঁছননি তিনি। যদিও তার অনুরাগীদের আশা— ঠিক একদিন বিয়ে করবেন ভাইজান। 

তবে পাত্রী কি আমিশা প্যাটল? তাহলে কি এই দুই বলি তারকার গাঁটছড়া বাঁধার কোনো সম্ভাবনা রয়েছে? সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে অনুরাগীদের সঙ্গে কথোপকথনে এমন মজার প্রশ্ন অভিনেত্রীকে করে বসেন এক ভক্ত। 

সেই প্রসঙ্গে আমিশা প্যাটল বলেন, ‘অনুরাগীদের আবদার— সালমান খুবই যোগ্য। আপনিও উপযুক্ত। আপনি দেখতেও সুন্দর। ভালো সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য আপনাদের বিয়ে করা উচিত’। আমি এসব শুনে ভাবলাম— এ তো দারুণ ব্যাপার! এমনিতেই সুন্দর দেখতে মানুষদের একসঙ্গে দেখতে পছন্দ করেন সবাই। 

অভিনেত্রী বলেন, ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’ ছবির পর আমাকে আর হৃত্বিককে সবাই একসঙ্গে দেখতে চেয়েছিলেন। হৃত্বিক ওর বিয়ের কথা ঘোষণা করতেই সবার মন ভেঙেছিল। কেউ মেনে নিতে পারছিল না।

এর আগেও এক অনুরাগী একটি অনুষ্ঠানে আমিশা প্যাটলকে বলেছিলেন— সালমান খানকে তার বিয়ে করা উচিত। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, সালমান এখনো বিয়ে করেননি। আমিও বিবাহিত নই। তাই আপনি মনে করছেন, আমাদের বিয়ে করে নেওয়া উচিত। অভিনেত্রী বলেন, আপনারা কী চান— আমরা বিয়ে করি, না কি একসঙ্গে ছবিতে জুটি বাঁধি? 

সেদিনই মজা করে আমিশা প্যাটল আরও বলেছিলেন, তিনি বিয়ে করতে চান। কিন্তু মনের মতো পাত্র পাচ্ছেন না। ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না। আমি তো বিয়ের জন্য কবে থেকেই বসে আছি।


বাবা-মাকে নির্যাতন

img

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

প্রকাশিত :  ০৬:০৫, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর ১ম অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ আদেশ দেন। বাবা ও মাকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। 

শাওনের দ্বিতীয় মা নিশি ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাবেক প্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদসহ ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।

আদালতে হাজির হয়ে বাড্ডা থানার দুই পুলিশ সদস্য অভিযোগ স্বীকার করেন। তারা বলেন, বাড্ডা থানার তৎকালীন ওসির নির্দেশে তারা বাদী নিশি ইসলামকে আটক ও নির্যাতনে অংশ নেন। শাওন, ডিবি হারুনসহ বাকি আসামিরা হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

আদালতের আদেশে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে নিশি ইসলাম বলেন, আমরা চাই আসামিদের শাস্তি হোক। শাওন এই মামলায় অনেক প্রভাব বিস্তার করেছে। আমাদেরকে মারধর করেছে সে।

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের শুরুর দিকে শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় বিয়ের জন্য পাত্রী চাই বিজ্ঞাপন দেন। সে বিজ্ঞাপন থেকে নিশির সঙ্গে পরিচয় ও বিয়ে। এ ঘটনা জানার পর বাবার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান শাওন। এ সময় শাওন ও তার অন্যান্য ভাই বোনেরা ক্ষম