img

বন্ধুর বাড়িতে এসে নদীতে নিখোঁজ ৩ স্কুলছাত্র

প্রকাশিত :  ১২:৫২, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বন্ধুর বাড়িতে এসে নদীতে নিখোঁজ ৩ স্কুলছাত্র

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে এসে ফুলজোড় নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হয়েছেন তিন স্কুলছাত্র। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার ভদ্রঘাট ইউনিয়নের ঝাঁটিবেলাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

নিখোঁজ স্কুলছাত্ররা হলেন- ঝাঁটিবেলায় গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে রাফি ইসলাম (১৫), সিরাজগঞ্জ শহরের বাসিন্দা কৃষ্ণ কুমার (১৫) ও সারজিল হোসেন (১৫)। তারা সবাই সিরাজগঞ্জ কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঝাঁটিবেলাই গ্রামের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক রঞ্জুর নাতি জারিফের বাড়িতে পাঁচ বন্ধু বেড়াতে আসেন। তারা শনিবার দুপুরে ফুলজোড় নদীতে গোসল করতে নামে। গোসলের এক পর্যায়ে তিনজন নদীতে ডুবে যায়। অপর তিনজন সাঁতরে উঠে আসে। বিকেল সোয়া ৫টা পর্যন্ত পর্যন্ত নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। 

কামারখন্দ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের ওয়ার হাউস ইন্সপেক্টর অপু কুমার মন্ডল বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। তবে নদীর পানির গভীরতা ২০ থেকে ২৫ ফুট হওয়ায় নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। 

তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী ডুবুরি টিমকে খবর দেওয়া হয়েছে। খুব দ্রুত তারা ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার অভিযান শুরু করবেন।

কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা রয়েছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যায়নি।


img

দেশে ফিরলেন লিবিয়ায় আটকে পড়া ১৪৫ বাংলাদেশি

প্রকাশিত :  ০৫:২১, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৫:৩৪, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দেশে ফিরেছেন লিবিয়ার ডিটেনশন সেন্টারে আটকে পড়া ১৪৫ বাংলাদেশি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এর সহযোগিতায় আজ (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৫টায় বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইটে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর এসব অভিবাসীদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইওএমের কর্মকর্তারা। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

 বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে ফেরত আসা এই অভিবাসীদের বেশীরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ফেরত আসা অভিবাসীদের জন্য প্রত্যেকের জন্য ৬ হাজার টাকা, খাদ্য সামগ্রী, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে আইওএম।