img

সিলেট কারাগারে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রকাশিত :  ০৭:০৮, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 সিলেট কারাগারে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

সিলেটের কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যা মামলার এক আসামি মারা গেছেন। অসুস্থ অবস্থায় এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টায় তাকে ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে গিলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

মৃত আসামির নাম আব্দুল হামিদ (২৮)। তিনি সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার হাতিডহর গ্রামের আব্দুল কাইয়ুমের ছেলে।

 মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বাদ আসর গ্রামের কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।

মৃত্যুর বিষয়টি সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. সাখাওয়াত হোসেন নিশ্চিত করেছেন।

 তিনি জানান- সোমবার সকালে আব্দুল হামিদের বুকে ব্যথা শুরু হলে কারাগারের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু শারীরিক অবস্থান উন্নতি না হওয়ায় বেলা ২টার দিকে ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যায় জেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পথিমধ্যেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান-  আব্দুল হামিদ হত্যা ও চুরির মামলার আসামি হয়ে এক বছর ধরে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন। তার মামলাটি বিচারাধীন।

img

সিলেটে প্রবাসী তরুণীর আপত্তিকর ছবি তৈরি করে টাকা দাবি, গ্রেপ্তার ১

প্রকাশিত :  ১৮:০৮, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সিলেট নগরের পীরমহল্লা এলাকার বাসিন্দা  প্রবাসী এক তরুণীর অশালীন, আপত্তিকর ও বিকৃত ছবি তৈরি করে টাকা দাবির অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ওই তরুণীর বাবার অভিযোগের প্রেক্ষিতে সোমবার মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে মিন্টু দেবনাথ (৩৫) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে সিলেট মহানগর পুলিশ।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, এয়ারপোর্ট থানার পশ্চিম পীরমহল্লার এক বাসিন্দার দুই মেয়ে স্বামী ও সন্তান নিয়ে ইংল্যান্ড থাকেন। সম্প্রতি প্রবাসে থাকা এক মেয়ের ছবি এডিট করে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ ছবি তৈরী করে অপরিচিত মোবাইল থেকে ঐ মেয়ে এবং তার পরিবারের সদস্যদের মোবাইলে হোয়াটস্ অ্যাপের মাধ্যমে ছবিগুলো পাঠানো হয়। একই সাথে বিভিন্ন আপত্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ বার্তা পাঠিয়ে সামাজিক ও ব্যক্তি মর্যাদা হানি করার ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করা হয়।

সাইফুল ইসলাম জানান, মেয়েটির বাবা বিষয়টি পুলিশকে জানান। এরপর এসএমপি\'র সাইবার ইউনিট ছবি পাঠানো মোবাইল ব্যবহারকারীকে সনাক্তকরণের জন্য মাঠে নামে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে মিন্টু দেবনাথকে  শ্রীমঙ্গল থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনসহ গ্রেপ্তার করা হয়। মিন্টু সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বাসিন্দা।

এ ঘটনায় পর্ণোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের পর আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।