img

ইসরাইলের হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫৬ ফিলিস্তিনি

প্রকাশিত :  ০৭:২২, ১৭ জুন ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৭:২৩, ১৭ জুন ২০২৫

ইসরাইলের হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫৬ ফিলিস্তিনি

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৫৬ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৮ জনই ত্রাণ আনতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে আলজাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার ভোর থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। এদের মধ্যে ৩৮ জন দক্ষিণের রাফাহ অঞ্চলে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) পরিচালিত বিতর্কিত স্থানগুলোতে ত্রাণ আনতে যান তারা।
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরাইল সমর্থিত ও ইসরাইলি সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় পরিচালিত জিএইচএফের কেন্দ্রগুলোতে ত্রাণ সংগ্রহকারীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। গাজা কর্তৃপক্ষ ও সমালোচকেরা এই ত্রাণ কেন্দ্রগুলোকে ‘মানব কসাইখানা’ আখ্যা দিয়েছেন। জিএইচএফ গত ২৭ মে থেকে কার্যক্রম শুরু করার পর এসব স্থানে ত্রাণ নিতে গিয়ে তিন শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন হাজারের বেশি মানুষ।  

ইরানের সঙ্গে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বিনিময়ের মধ্যেও ইসরাইলি বাহিনী গাজায় তাদের আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। 

গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, ২০ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা ইসরাইলি হামলায় ৫৫ হাজার ৩৬২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আর আহতের সংখ্যা এক লাখের বেশি। এ ছাড়া ২০ লাখ বাসিন্দার অধিকাংশই বাস্তুচ্যুত।

img

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত :  ১৭:১২, ১৮ জুলাই ২০২৫

 আমেরিকার ভিসাপ্রার্থীরা ভুয়া নথিপত্র দাখিল বা তথ্য গোপন করলে তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে।এমনকি হতে পারে ফৌজদারি মামলাও।

শুক্রবার (১৮ জুলাই) দূতাবাসের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক পোস্টে বলা হয়, এই গল্প আমরা আগেও শুনেছি। কনস্যুলার অফিসাররা সবসময় ভিসা জালিয়াতি, ভুয়া নথিপত্র এবং প্রতারণার নতুন কৌশল সম্পর্কে অবহিত। তথ্য গোপন করা বা মিথ্যা উপস্থাপন গুরুতর অপরাধ।

দূতাবাস জানায়, কেউ যদি ভিসা আবেদন ফরমে (ডিএস-১৬০) ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল তথ্য দেন বা গত পাঁচ বছরে ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট গোপন করেন, তাহলে শুধু তাৎক্ষণিক ভিসা প্রত্যাখ্যান নয়, ভবিষ্যতেও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়ার অযোগ্যতা তৈরি হতে পারে।

গত ১০ জুলাই দূতাবাসের অন্য একটি পোস্টে জানানো হয়েছিল, ডিএস-১৬০ ফরমে গত পাঁচ বছরে ব্যবহৃত সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহারকারীনাম বা হ্যান্ডেল উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক। আবেদনকারীরা নিজে থেকেই সমস্ত তথ্য সত্য বলেই স্বীকার করে আবেদনপত্রে স্বাক্ষর দেন ও জমা দেন।

সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, ভুয়া নথিপত্র বা তথ্য গোপনের মাধ্যমে কেউ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।