লুটন যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

বাংলাদেশের সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী,গণতন্ত্র পুনঃউদ্ধার আন্দোলনে আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি, ষড়যন্ত্র মুলক সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমান এর উপর রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বন্ধ এবং দূর্নীতিগ্রস্থ অবৈধ সরকারের পদত্যাগের দাবিতে লুটন যুবদলের উদ্যোগে এক বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ স্হানীয় একটি রেস্টুরেন্টে গত ২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার সন্ধ্যা ৬ টায় অনুষ্ঠিত হয়।

লুটন যুবদলের সভাপতি আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে ও লুটন যুবদলের সাধারন সম্পাদক মামুন আহমেদ ও যুগ্ম সম্পাদক আল আমিন রনির যৌথ পরিচালনায় উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য যুবদলের সভাপতি রহিম উদ্দিন, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লুটন বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল হাই, লুটন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনজুর আহমদ শাহনাজ। যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ সভাপতি আক্তার আহমদ শাহীন। যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ সভাপতি শাহজাহান আলম। যুক্তরাজ্য যুবদলেরব সহ সভাপতি সানুর মিয়া, যুক্তরাজ্য যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক বাবর চৌধুরী, যুক্তরাজ্য যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক ওবায়দুল হক চৌধুরী এমাদ , যুক্তরাজ্য যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক

নুরুল আলী রিপন, যুক্তরাজ্য যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক (বিভাগীয়) সৈয়দ মুরাদ আহমদ, যুক্তরাজ্য যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ জামিল, যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সত্তার ইমন, যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান চৌধুরী সাঈদ। যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জায়েদ মানিক চৌধুরী, সৈয়দ রুয়াজ আহমদ,স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক,মোহাম্মদ মুস্তাক আহমদ,সহ গ্রাম বিষয়ক সম্পাদক, আমিনুর রহমান শাহিন,সহ সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক। কামাল আহমদ, সিনিয়র সদস্য, যুক্তরাজ্য যুবদল।

বিশেষ অতিথি, কে আর জসিম, সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, যুক্তরাজ্য বিএনপি। সুহেল আহমদ,সাবেক সদস্য, যুক্তরাজ্য বিএনপি।

এমদাদ হুসেন পাবেল, লুটন বিএনপি সদস্য। মাস্টার সমুজ মিয়া,আহ্বায়ক, লুটন বিজনেস ফোরাম। তালাত মাহমুদ, লুটন বিএনপি সদস্য, মুনতাকিন জুনেদ,লুটন বিএনপির সদস্য, আব্দুল্লা মিয়া, লুটন বিএনপি উপদেষ্টা।

উক্ত অনুষ্ঠানে আর বক্তব্য রাখেন, ইবনে আল মাসুদ, সহ সভাপতি লুটন সেচ্ছাসেবক দল, আলীম উদ্দীন, লুটন সেচ্চাসেবক দল নেতা।লুটন যুবদলের সহ যোগাযোগ সম্পাদক ফেরদৌস আহমদ সিব্বির,প্রচার সম্পাদক আশরাফ আহমদ এনাম।দপ্তর সম্পাদক, মির্জা সুজন মিয়া।সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক নোমান আহমদ চৌধুরী। মোহাম্মদ সাইফুল হক খালেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক। মুহিবুল ইসলাম হারুন,সহ সাধারন সম্পাদক, আনিসুর রহমান মিতা,সহ সাধারন সম্পাদক, সুয়েব আহমদ,সহ সাধারন সম্পাদক, সৈয়দ সামাদ আলী, যুগ্ন সম্পাদক, আব্দুল মুকিত চৌধুরী সেলিম, সহ সভাপতি। আব্দুল বশির লালা,সহ সভাপতি।রিয়াজ উদ্দিন লুতফুর,সহ সভাপতি। কাজি আজমত, সহ সভাপতি। ফয়জুল ইসলাম জালাল,সহ সভাপতি।হুসেন আহমদ চৌধুরী ,সহ সভাপতি।বেলাল আহমদ শিপন,সহ সভাপতি।মুহাম্মদ রায়হান চৌধুরী, সহ সভাপতি। সাইফুর রহমান,লন্ডন যুবদল নেতা।মুহাম্মদ রুহেল চৌধুরী, লন্ডন যুবদল নেতা।মুহাম্দ শাহজাহান,লন্ডন যুবদল নেতা।মাহমুদুর রহমান রিয়াজ,লন্ডন যুবদল নেতা।কাজী তাজ উদ্দিন আহমদ (আখমল) লন্ডন যুবদল নেতা।সৈয়দ রিয়াদ রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক, ওয়েস্ট মিডল্যান্ড যুবদল।মুহাম্মদ মুদাচ্ছির খান,সভাপতি, ওয়েস্ট মিডল্যান্ড যুবদল।মাহমুদর রহমান,প্রবিন সাংবাদিক লুটন। জাহাঙ্গীর হুসেন,লুটন বি,এন,পি নেতা।সরফরাজ সরপু,সাবেক ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক,যুক্তরাজ্য বি,এন,পি। ডালিয়া লুকুরিয়া, সহ সভাপতি, যুক্তরাজ্য সেচ্ছাসেবক দল।

উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, রাজিব আহমদ, আব্দুল হান্নান, মুরশেদ আহমদ খান, আতিকুর রহমান চৌধুরী, মুহাম্মদ সাইফুল রহমান জুয়েল,মুহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন, শেক মুসলে উদ্দীন, মুহাম্মদ এনামুল হক, নুরুজ্জামান ফয়েজ,কামরান হাসান রাজিব,ইফতেকার হুসেন রাসেল, আনোয়ার হুসেন রাজু,আঃ ওয়াব রুবপল, মামুনুর রশিদ চৌধুরী, আহমদ জকি, টিপু আহমদ, এস এম জেড ইমাম, কয়েস আহমদ, পারবেজ মিয়া, তানবির আহমদ কবির, রুমেল খান, শওকত আহমদ,শাহ আলম, শাহ আব্দুর রহমান, আমিনুর রহমান, মুরশেদ আহমদ খান, আব্দুর রুপ, জাবেদ আহমদ রকি, জাহাঙ্গীর, নজরুল ইসলাম, মাহবুব আহমদ, গিয়াস উদ্দিন ভূইয়া, নিজাম উদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন লুটন বিএনপির নেতৃবৃন্দ, যুক্তরাজ্য যুবদলের নেতৃবৃন্দ, যুক্তরাজ্য জোনাল নেতৃবৃন্দ ও লুটন যুবদলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রথমে কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সালেহ আহমদ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, লুটন যুবদল , লুটন যুবদলে নেতৃবৃন্দ জাতীয় সংগীত, ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন। 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি 

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ