img

শুক্রবার মিলবে ফ্রি ইন্টারনেট, পাবেন যেভাবে

প্রকাশিত :  ০৭:৫২, ১৭ জুলাই ২০২৫

শুক্রবার মিলবে ফ্রি ইন্টারনেট, পাবেন যেভাবে

আগামীকাল শুক্রবার ১ জিবি ইন্টারনেট ফ্রি পাবেন দেশের সব মোবাইল ফোন গ্রাহক। জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষ্যে ১৮ জুলাই (শুক্রবার) ‘ফ্রি ইন্টারনেট ডে’ ঘোষণা করেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। তারই অংশ হিসেবে ১ জিবি ফ্রি ইন্টারনেট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গ্রাহকরা এই ইন্টারনেট ৫ দিন ব্যবহার করতে পারবেন।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনও (বিটিআরসি) সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেই এরই মধ্যে সব মোবাইল ফোন অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে।

বুধবার (১৬ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিটিআরসির সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগ। এতে বলা হয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন, জনআকাঙ্ক্ষা পূরণ এবং জনস্বার্থে ১৮ জুলাই ফ্রি ইন্টারনেট ডে ঘোষণা উপলক্ষে গ্রাহকদের ফ্রি ইন্টারনেট দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত ৯ জুলাই মোবাইল অপারেটরদের এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

আগামী ১৮ জুলাই সব গ্রাহককে ৫ দিন মেয়াদি এক জিবি ফ্রি ডাটা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পাবেন যেভাবে

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ জানিয়েছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ১৮ জুলাই সব মোবাইল গ্রাহক পাচ্ছেন ৫ দিন মেয়াদি এক জিবি ফ্রি ডাটা। ফ্রি ডাটা পেতে ডায়াল করুন জিপি *121*1807#, রবি *4*1807#, বাংলালিংক *121*1807 এবং টেলিটক *111*1807# নম্বরে।

img

বাংলাদেশে নির্বাচনে যেই ক্ষমতায় আসুক তার সঙ্গেই কাজ করবে দিল্লি

প্রকাশিত :  ০৯:১১, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৯:২১, ০৬ অক্টোবর ২০২৫

ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে সর্বদা জনগণকেন্দ্রিক ও ভবিষ্যৎমুখী রাখতে আগ্রহী। দেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে—এমন আশা প্রকাশ করেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি। বাংলাদেশের মানুষ যেন তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার অনুযায়ী পছন্দের সরকার নির্বাচিত করতে পারে, সেটাই ভারতের প্রত্যাশা— বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি।

আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) দিল্লির সাউথ ব্লকে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন বিক্রম মিশ্রি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি অবাধ, স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় ভারত। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কেমন হবে, তা নির্ধারণের দায়িত্ব বাংলাদেশের অথরিটি, সাধারণ মানুষ ও সিভিল সোসাইটির। নির্বাচন সারা বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে সেটাই মাথায় রেখে বাংলাদেশ নিজের নির্বাচন আয়োজন করবে। 

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব উল্লেখ করেন, বর্তমান সরকার নির্বাচিত না হলেও ভারত শুরু থেকেই এই সরকারের সঙ্গে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতোমধ্যেই প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। 

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধের বিষয়ে বিক্রম মিশ্রি বলেন, এটি একটি আইনি ও বিচারিক বিষয়। এই মুহূর্তে এর বেশি মন্তব্য করা উপযুক্ত নয়।

তিনি দুদেশের সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক শক্তিশালী সাংস্কৃতিক, ভাষাগত, ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক ভিত্তিতে গঠিত। এই সম্পর্কের ভিত্তিতে রাজনৈতিক বা ভূ-রাষ্ট্রীয় পরিবর্তন আসলেও সম্পর্ক টেকসই থাকবে। আমরা সবসময় উভয় দেশের জনগণের মানসিকতা ও সুবিধাজনক পরিবেশ বিবেচনা করে সহযোগিতা চালিয়ে আসছি।