img

প্রতীক পেল এনসিপিসহ তিন দল

প্রকাশিত :  ১৪:০৪, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ১৮:০১, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

প্রতীক পেল এনসিপিসহ তিন দল

জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) নতুন নিবন্ধন পাওয়া তিনটি রাজনৈতিক দলকে প্রতীক দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অপর দুই রাজনৈতিক দল হচ্ছে বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টি ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী)।

আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) এ সংক্রান্ত পৃথক বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন।

দলগুলোর মধ্যে এনসিপিকে ‘শাপলা কলি’, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলকে (মার্কসবাদী) ‘কাঁচি’ ও আম জনগণ পার্টিকে ‘হ্যান্ডশেক’ প্রতীক দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিগুলোতে বলা হয়, রিপ্রেসেন্টেশন অব পিপল অর্ডার,১৯৭২ (পিও নং. ১৫৫)  এর এর পরিচ্ছেদ ৬এ এর আওতায় রাজনৈতিক দল হিসাবে নিবন্ধনের জন্য দলগুলোর প্রতিনিধিরা কমিশনের কাছে দরখাস্ত দিয়েছেলেন। দলগুলোর মধ্যে এনসিপির প্রার্থিত প্রতীক ‘শাপলা কলি’, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (মার্কসবাদী) ‘কাঁচি’ ও আম জনগণ পার্টির প্রতীক ‘হ্যান্ডশেক’।

এই দলগুলোর নিবন্ধনের বিষয়ে কারও কোনও আপত্তি থাকিলে প্রয়োজনীয় দলিলাসহ কারণ উল্লেখ করে আগামী ১২ নভেম্বরের মধ্যে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কাছে লিখিতভাবে জানানো অনুরোধ করা হলো।

img

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাল ভারত

প্রকাশিত :  ১৫:০১, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত মৃত্যুদণ্ড নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত।

আজ সোমবার (১৭ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ভারত বাংলাদেশের ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ কর্তৃক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ঘিরে ঘোষিত রায়টি সম্পর্কে অবগত আছে। নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে ভারত বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যার মধ্যে সেই দেশের শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি এবং স্থিতিশীলতা অন্তর্ভুক্ত। আমরা এ লক্ষ্যে সর্বদা সব অংশীদারের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে যুক্ত থাকব।

এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফাঁসির আদেশ দেন। মামলার দুই নম্বর অভিযোগে শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। তবে এক নম্বর অভিযোগে তাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালেরও ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আর রাজসাক্ষী হয়ে সত্য উন্মোচনে সহায়তা করায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।