img

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

প্রকাশিত :  ১৪:৪৯, ১০ অক্টোবর ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ১৫:৩৮, ১০ অক্টোবর ২০২৫

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

শিক্ষাবিদ, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। অন্যপ্রকাশের প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। বিকেল ৫টার দিকে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মাজহারুল ইসলাম আরও জানান, সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল ১১টায় তার মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

উল্লেখ্য,গত ৩ অক্টোবর অধ্যাপক মনজুরুল ইসলামকে বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জরুরি বিভাগ থেকে পরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, তার ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। শনিবার অস্ত্রোপচার করে দুইটা রিং পরানো হয়। পরদিন শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছিল।



শিক্ষা এর আরও খবর

img

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে জবি শিক্ষার্থীদের অবরোধ

প্রকাশিত :  ১৯:৫০, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ১৯:৫৬, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ রহমানকে হত্যার প্রতিবাদে বংশাল থানার সামনে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে অবস্থান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।  

রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি মিছিল শুরু করে তাঁতিবাজার মোড় অবরোধ করেন। এর পর থানার সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। 

অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা জানান, সুষ্ঠু দাবি ও তদন্তের জন্য আমরা অবস্থান করছি। আমার ভাইয়ের হত্যার সঠিক তদন্ত ও বিচার চাই।

এসময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাই মরলো কেন, প্রশাসন জবাব দে’, ‘রাস্তাঘাটে ছাত্র মরে, প্রশাসন কি করে?’সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকেন।

অবরোধে অংশ নেওয়া শাহিন নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, একটি তাজা প্রাণ এভাবে ঝরে গেল। তাকে নিয়ে তার পরিবারের কত স্বপ্ন ছিল সব শেষ হয়ে গেল। আমরা এর বিচার চাই।

হাবিব নামে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা আমাদের ভাই হত্যার বিচার চাই। অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইন অনুযায়ী বিচারের আওতায় আনতে হবে।

উল্লেখ্য, রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর আরমানিটোলার একটি বাসার সিঁড়ি থেকে জগন্নাথ জবি শিক্ষার্থী জুবায়েদ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।