img

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার

প্রকাশিত :  ০৭:৪৩, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার

বহুল বিতর্কিত সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটন এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

ডিবি যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ইস্কাটনের একটি ভবন থেকে সাবেক সচিবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

কোন মামলায় সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

এদিকে ডিবির এক বার্তায় সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, রাজধানীতে মঞ্চ-৭১ এর সঙ্গে ষড়যন্ত্রের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া রাজধানাীতে ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


img

গণভোট ও অধ্যাদেশসহ ৪ উপায়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ

প্রকাশিত :  ০৯:০৬, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোট, অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে কমিশনের পক্ষ থেকে এমন সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। এ বিষয়ে এখন বৈঠকে আলোচনা চলছে।

কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়, জুলাই সনদের সংবিধানের বিষয়গুলো বাস্তবায়নে দলগুলো বিভিন্ন প্রস্তাব দেয়। সেগুলোর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ সনদ বা তাঁর কিছু অংশ নিয়ে গণভোট অনুষ্ঠান; রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতা বলে বিশেষ সাংবিধানিক আদেশে বাস্তবায়ন করা; নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণপরিষদ গঠন করে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক ব্যবস্থা করা; ত্রয়োদশ সংসদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বাস্তবায়ন; সংসদকে সংবিধান সংস্কার সভারূপে প্রতিষ্ঠিত করে সনদের বিষয়গুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের কাছে এই মর্মে মতামত চাওয়া যে, অন্তর্বর্তী সরকার এই সনদ বাস্তবায়ন করতে পারবে কি না।

দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল একাধিক বৈঠকে বিভিন্ন ধরনের বিকল্প বিবেচনা করে প্রাথমিক পর্যায়ে পাঁচ পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের জন্যে সুপারিশ করে। এগুলো হচ্ছে অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ এবং ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়া। পরবর্তীতে আরো বিস্তারিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এ অন্তর্ভুক্ত হওয়া বিষয়সমূহকে (যার মধ্যে ভিন্নমত/ নোট অব ডিসেন্ট আছে) সেগুলো চার উপায়ে বাস্তবায়নের জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। সেগুলো হলো অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।


জাতীয় এর আরও খবর