img

লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশনে ১৫ আগস্ট রাতে রাষ্ট্রপতির ছবি নামিয়ে ফেলা হলো

প্রকাশিত :  ১৪:২৮, ১৮ আগষ্ট ২০২৫

লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশনে ১৫ আগস্ট রাতে রাষ্ট্রপতির ছবি নামিয়ে ফেলা হলো

মুহাম্মদ আব্দুস সাত্তার, লন্ডন:jল ন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশন থেকে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের ছবি শুক্রবার ১৫ আগস্ট রাতে নামিয়ে নেয়া হয়েছে। 

শুক্রবার রাতেই ঢাকাস্থ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ফোন করে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়, ফলে তাৎক্ষণিকভাবে ওই রাতেই রাষ্ট্রপতির ছবি নামিয়ে ফেলা হয়।

সরকারের কাছ থেকে এই নির্দেশনাটি এসেছে মৌখিকভাবে অর্থাৎ, টেলিফোনের মাধ্যমে, ইমেইল বা অন‍্য কোন দাপ্তরিক যোগাযোগ মাধ্যমে নয়।

এ সম্পর্কে জানতে লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশনের মিনিস্টার প্রেস-এর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়, কিন্তু তাঁর কাছ থেকে কোন সাড়া পাওয়া যায়নি। 

কি কারণে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর এই নির্দেশনা, তা নিয়ে স্পষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারেনি।

বিদেশে মিশনগুলো থেকে কেন রাষ্ট্রপতির ছবি নামিয়ে ফেলার নির্দেশ পাঠানো হলো, ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও সে সম্পর্কে কোন বক্তব্য দেয়া হয়নি।

যুক্তরাজ্য এর আরও খবর

ইংলিশ চ্যানেলে নৌকা ডুবে শিশুসহ নিহত ৫ | JANOMOT | জনমত

img

লন্ডনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এমপি আপসানা নতুন বিতর্কে

প্রকাশিত :  ০৫:৪১, ০২ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৩৫, ০২ নভেম্বর ২০২৫

আবারও নতুন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে লন্ডনের বাংলাদেশি অধ্যুষিত পপলার–অ্যান্ড–লাইমহাউস এলাকার সংসদ সদস্য আপসানা বেগম । প্রচুর আয় থাকা সত্ত্বেও তিনি এখনও কাউন্সিলের ঘরে থাকেন—এমন অভিযোগ ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এতে স্থানীয় রাজনীতি ও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী একজন অভিযোগ করেন, এলাকার হাজারো মানুষ এখনও সরকারি বাসস্থানের জন্য অপেক্ষায়, গৃহহীনতা বৃদ্ধি পেয়েছে; অথচ একজন উচ্চ আয়ের জনপ্রতিনিধি দরিদ্রদের জন্য বরাদ্দ ঘর ব্যবহার করছেন।

পোস্টটি ছড়িয়ে পড়ার পর একদল নাগরিক এই অভিযোগকে সমর্থন দিয়ে আপসানা বেগমের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। অন্যদিকে আরেকদল তাকে সমর্থন জানিয়েছেন। তারা বলেন, তিনি ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক প্রতিকূলতার মধ্যে দাঁড়িয়েও সমাজের বঞ্চিত শ্রেণির পক্ষে কাজ করছেন।

তারা আরও বলছেন, তিনি ঘরোয়া নির্যাতনের শিকার ছিলেন। সংখ্যালঘু নারী হিসেবে রাজনীতিতে বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন। সাধারণ মানুষের মতো সরকারি সুবিধা নেওয়ায় আপসানা বেগমের ভুল নেই বলেও মস্তব্য করেছেন তারা।

সমালোচকরা বলছেন, উচ্চ আয়ের ব্যক্তি হয়েও দরিদ্রদের জন্য বরাদ্দ বাসায় থাকা অনৈতিক।

প্রসঙ্গত, আপসানা বেগম বেড়ে উঠেছেন টাওয়ার হ্যামলেটসে। তার প্রয়াত বাবা এলাকাটির সাবেক জনপ্রতিনিধি ছিলেন। চলতি বছর পারিবারিক সহিংসতা নিয়ে সংসদে আবেগঘন বক্তৃতা দিয়ে তিনি আলোচনায় আসেন। সমাজে নির্যাতিত নারীদের পক্ষে তার অবস্থান প্রশংসিত হয়।

আপসানা বেগমের পারিবারিক শিকড় সিলেটের সুনামগঞ্জে।

যুক্তরাজ্য এর আরও খবর