লন্ডনে চট্টগ্রাম সমিতি ইউকের বার্ষিক মেজবান ১৯ অক্টোবর
প্রকাশিত :
০৬:৫৮, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
লন্ডন, ২ অক্টোবর ২০২৫: যুক্তরাজ্যে বসবাসরত চট্টগ্রামবাসীর ঐতিহ্যবাহী সমাবেশ ‘বার্ষিক মেজবান’ আগামী ১৯ অক্টোবর (রবিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চট্টগ্রাম সমিতি ইউকের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান দুপুর ১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বার্কিংয়ের ওয়েসিস ব্যাংকুয়েটিং, ৬–৮ থেমস রোড, IG11 0HZ-এ অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবে এক প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতির বক্তব্য রাখেন সমিতির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিক্ষানুরাগী নাজিম উদ্দীন। আরও বক্তব্য রাখেন ট্রেজারার আব্দুল মান্নান, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম হোসেন প্রমুখ।
চট্টগ্রাম সমিতির ৩০ বছর পূর্তিকে স্মরণীয় করে প্রকাশিত হবে বিশেষ বর্ষপূর্তি ম্যাগাজিন। এতে থাকবে সমিতির যাত্রাপথের স্মৃতি, অবদানকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, গান, শিশুদের পরিবেশনা এবং আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার বার্তা।
চেয়ারপার্সন নাজিম উদ্দিন বলেন, “আমাদের ‘মেজবান’ কেবল ভোজ নয়; এটি উদারতা, শিক্ষা আর একতার জীবন্ত ঐতিহ্য। তিন দশক উদ্যাপনের এই মুহূর্তে আমরা পুনঃনিশ্চিত করছি সেই কাজগুলো, যা আমাদের সদস্যদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ: বাস্তব সহায়তা, শিক্ষা, স্মৃতি-অনুষঙ্গ এবং সৌহার্দ্য।”
‘মেজবান’ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক আয়োজন, যেখানে বিশেষত মাংসের পদ পরিবেশনের মাধ্যমে বৃহৎ মিলনমেলা হয়। যুক্তরাজ্যে এ আয়োজন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, গান, নৃত্য ও অংশগ্রহণমূলক পরিবেশনার সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীর এক অনন্য সাংস্কৃতিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে।
সমিতির এক্সেকিউটিভ কমিটি জানায়, বার্ষিক মেজবান যুক্তরাজ্যে চট্টগ্রামবাসীর ঐতিহ্য, সম্পর্কের বন্ধন ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার রক্ষার প্রতীক। তারা বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষসহ বন্ধুদেরও এই আয়োজনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
যোগাযোগ:
• নাজিম উদ্দিন, চেয়ারম্যান — 07888 698 693
• মৌসুমি চৌধুরী জয়া, সেক্রেটারি — 07990 280 350
• আবদুল মান্নান, ট্রেজারার — 07590 850 430
• সেলিম হোসেন, ভাইস-চেয়ার — 07809 683 908
চট্টগ্রাম সমিতি ইউকে যুক্তরাজ্যে বসবাসরত চট্টগ্রামবাসীর জন্য সর্বাধিক প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ সংগঠনগুলোর একটি। তিন দশক ধরে সংগঠনটি সংস্কৃতি বিকাশ, ঐক্য সুদৃঢ়করণ এবং প্রবাসী সদস্যদের জন্য অভিন্ন পরিমণ্ডল তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডস, বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ
প্রকাশিত :
১৯:৫৪, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডসে (আরতা -২০২৫) বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। সম্প্রতি (৬ অক্টোবর) লন্ডনের হিলটন পার্ক লেনে এক গালা আয়োজনের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডস হলো যুক্তরাজ্যের প্যান-এশিয়ান খাবারের অর্জনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উদযাপন, যা পুরো যুক্তরাজ্যজুড়ে এশিয়ান রেস্টুরেন্ট গুলোকে সম্মাননা প্রদান করে।
অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ন অব চ্যাম্পিয়নস হিসেবে ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ (বেলফাস্ট) বিজয়ী হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে। বেলফাস্টের এই জনপ্রিয় স্থাপনাকে যুক্তরাজ্যের সেরা এশিয়ান রেস্টুরেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
আরতা ২০২৫ অনুষ্ঠানে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এশিয়ান রেস্টুরেন্ট মালিকদের পাশাপাশি সাংসদ (এমপি) এবং তারকাদের স্বাগত জানানো হয়। অন্যান্য অতিথির মধ্যে ছিলেন টিভি ব্যক্তিত্ব এলমা পাজার, এলা ওয়াইজ, হ্যারিয়েট মে ব্ল্যাকমোর, লেসি মার্টিন, হেইলি পামার, চ্যান্টেল হটন, পেইজ চৌহান এবং টিভি ক্রীড়া উপস্থাপক সীমা জয়সোয়াল, মনীশ ভাসিন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন টেলিভিশন সংবাদ উপস্থাপিকা সামান্থা সিমন্ডস ও জাদুকর পল মার্টিন।
আরতা-২০২৫ -এর বিজয়ী
চ্যাম্পিয়ন অফ চ্যাম্পিয়নস: ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ, বেলফাস্ট, ন্যাশনাল শেফ অব দ্য ইয়ার: ঋষিস ইন স্লেট অ্যান্ড গ্রেইন ব্রাসেরি অ্যান্ড বার, হ্যাকব্রিজ, ওয়ালিংটন। ন্যাশনাল টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: কানি কানা, চেলমসফোর্ড। নিউকামার অব দ্য ইয়ার: দ্য বোম্বে, সোয়ানলি। স্ট্রিটফুড রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: মাই ডেলি নিউক্যাসল, নিউক্যাসল আপন টাইন। জাপানি রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: মানেকি রামেন, ওরচেস্টার। এশিয়ান ফিউশন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ইয়াকিতরি হাউস, ইস্ট কিলব্রাইড, গ্লাসগো। তুর্কি রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ট্রইয়া, সাউথব্যাংক, লন্ডন।
ইউরোপীয় রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: তারানা বার অ্যান্ড ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, লাস পালমাস, স্পেন। নর্দান আয়ারল্যান্ড রেস্টুরেন্ট অফ দ্য ইয়ার: ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ, বেলফাস্ট। সাউথ ওয়েলস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ১৯৮৮ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, সুলি, পেনারথ। নর্থ ওয়েলস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: জাংশন তান্দুরি রেস্টুরেন্ট, ল্যান্ডুডনো জংশন। সাউথ ওয়েস্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: রয়্যাল জয়পুর, ল্যান্ডফোর্ড, স্যালিসবারি। নর্থ ইস্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: সোহো ট্যাভার্ন, গেটসহেড। ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: তামারিন্দ, বালসাল কমন, কভেন্ট্রি। নর্থ ওয়েস্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ওয়াইল্ড জিঞ্জার রেস্টুরেন্ট, লিটলবরো। সারে রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: বে লিভস, এপসম। ইস্ট মিডল্যান্ডস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: স্পাইস লাউঞ্জ, ব্র্যাকলি।
ইস্ট অ্যাংলিয়া রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: শিলপা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, প্যাপওয়ার্থ এভারার্ড, কেমব্রিজ। সাউথ সেন্ট্রাল রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: দ্য প্যারাডাইস বালতি হাউস, পিটার্সফিল্ড কেন্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: দ্য বোম্বে, অরপিংটন। এসেক্স রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: কেলভেডন স্পাইস, কেলভেডন, কলচেস্টার। সাউথ লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: সাকা মাকা, হিদার গ্রিন, লন্ডন। সিটি অ্যান্ড ইস্ট লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: বেঙ্গল ভিলেজ, লন্ডন। নর্থ লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: টেস্ট অব গোয়া, ফিনসবারি পার্ক, লন্ডন। হার্টফোর্ডশায়ার রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: রাজ অব ইন্ডিয়া, ওয়েলউইন গার্ডেন সিটি সাসেক্স রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: তামাশা, লিন্ডফিল্ড, হেওয়ার্ডস হিথ। স্কটল্যান্ড রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: মাসালা টুইস্ট, গ্লাসগো। সেন্ট্রাল অ্যান্ড ওয়েস্ট লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: বি.কে.সি. বিরিয়ানি কাবাব চা, মার্বেল আর্চ, টাইবার্নিয়া, লন্ডন। সাউথ সেন্ট্রাল শেফ অব দ্য ইয়ার: জলপারি অব উডলি, উডলি, রিডিং। কেন্ট শেফ অফ দ্য ইয়ার: স্পাইস ভিলেজ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, লংফিল্ড। ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস শেফ অব দ্য ইয়ার: আলেসি ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার, অডলি, স্টোক-অন-ট্রেন্ট। নর্থ ইস্ট শেফ অব দ্য ইয়ার: জলশা, মিডলসব্রো। ওয়েলস শেফ অব দ্য ইয়ার: রাজ কিচেন, সোয়ানসি। নর্থ ওয়েস্ট শেফ অব দ্য ইয়ার: জুনুন, হেলসবি, ফ্রোডশাম। ইস্ট মিডল্যান্ডস শেফ অব দ্য ইয়ার: মোগলিস, মিল্টন কীনস। এসেক্স শেফ অফ দ্য ইয়ার: সিনামন, এপিং। ইস্ট অ্যাংলিয়া শেফ অব দ্য ইয়ার: পিপাশা রেস্টুরেন্ট, কেমব্রিজ। সারে শেফ অব দ্য ইয়ার: ঋষিস ইন স্লেট অ্যান্ড গ্রেইন ব্রাসেরি অ্যান্ড বার, হ্যাকব্রিজ, ওয়ালিংটন। সাসেক্স শেফ অব দ্য ইয়ার: দারচিনি, হর্শাম। হার্টফোর্ডশায়ার শেফ অফ দ্য ইয়ার: জমিদার মহল, লিটলপোর্ট, কেমব্রিজ। এসেক্স টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: কানি কানা, চেল্মসফোর্ড। হার্টফোর্ডশায়ার টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: চিলিগো, চেশান্ট। সারে টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: জলশা ইন্ডিয়ান টেকঅ্যাওয়ে, অ্যাশফোর্ড। ইস্ট অ্যাংলিয়া টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: আরবানচাই, কেমব্রিজ। ওয়েলস টেকঅ্যাওয়ে অফ দ্য ইয়ার: সাফরন কিচেন, পন্টনিউইড, ক্রমব্র্যান। সাউথ ওয়েস্ট টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: ব্ল্যাক পেপারস, ব্রিস্টল। ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: স্পাইস নেশন, বার্মিংহাম। স্কটল্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: গুর্খা কিচেন, ফেজারবারাহ। কেন্ট টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: শেরে বাংলা ইন্ডিয়ান টেকঅ্যাওয়ে, লংফিল্ড। ইস্ট মিডল্যান্ডস টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: শিপন তান্দুরি, চেস্টারফিল্ড। সাউথ লন্ডন টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: সম্রাট, লন্ডন। নর্থ ওয়েস্ট টেকঅ্যাওয়ে অফ দ্য ইয়ার: রিভার বিল ইন্ডিয়ান টেকঅ্যাওয়ে, মিলনর, রচডেল।
আরতা-এর প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ মুনিম অনুষ্ঠানে বলেন, আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী এবং ফাইনালিস্টদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন– প্যান এশিয়ান রেস্তোরাঁ, টেকওয়ে এবং শেফ যারা যুক্তরাজ্যের আতিথেয়তা খাতে শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে। যুক্তরাজ্যের এশিয়ান রেস্টুরেন্ট ও টেকঅ্যাওয়ে খাতের প্রথম সারির সম্মাননা উদযাপনকারী হিসাবে, আমরা আপনাদের কঠোর পরিশ্রম এবং প্রবল আগ্রহকে স্বীকৃতি জানাই যা সব প্রতিকুলতার মাঝেও সারা দেশের ভোজনরসিকদের জন্য অসাধারণ স্বাদ এবং নিত্য নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
আরতা ২০২৫-এর স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার ছিল শেফঅনলাইন। সহযোগিতায় ছিল এনআরবি ব্যাংক। ডিএনএ পেমেন্টস, সুপার পোলো, ওয়ার্ক পারমিট ক্লাউড এবং কোবরা বিয়ার ছিলো অ্যাসোসিয়েট স্পন্সর হিসেবে। আর ক্যাটারিং পার্টনার ছিল মাধুস। আরতা হলো একমাত্র অফিসিয়াল অ্যাওয়ার্ড, যা এর গ্রাহকদের দ্বারা নির্ধারিত যুক্তরাজ্যে প্যান এশিয়ান ক্যাটারিং শিল্পের বিশাল গুরুত্ব এবং জনপ্রিয়তাকে স্বীকৃতি জানায়, প্রচার করে এবং উদযাপন করে।
প্রসঙ্গত আরতা হলো এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডস (আরতা) হলো এশিয়ান খাবারের একটি বিশিষ্ট সম্মাননা উদযাপন, যাকে বিবিসি এবং স্কাই “কারি শিল্পের অস্কার” (কারি শিল্পের অস্কার) বলে অভিহিত করেছে। এটি এই খাতের ১২টি বিভাগে অসামান্য ব্যক্তিত্ব ও ব্যবসাকে স্বীকৃতি দেয়, যার জন্য এই বছরের অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য জুড়ে ১ হাজার ২৫০ টিরও বেশি ব্যবসা মনোনীত হয়।