img

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস যুক্তরাজ্যের লীডস ও ব্রাডফোর্ড শাখার নতুন কমিটি গঠন

প্রকাশিত :  ১৯:৪৬, ০৭ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস যুক্তরাজ্যের লীডস ও ব্রাডফোর্ড শাখার নতুন কমিটি গঠন

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস যুক্তরাজ্যের  লীডস ও ব্রাডফোর্ড শাখার কমিটি পুনর্গঠন উপলক্ষ্যে মজলিসে শূরার অধিবেশন গতকাল ৫ অক্টোবর রবিবার বাংলাদেশী সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাজ্য শাখার সহ সভাপতি ও ব্রাডফোর্ড শাখার সভাপতি মাওলানা আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে ও লীডস শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ছাদিকুর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত শূরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ সম্পাদক ও যুক্তরাজ্য শাখার সভাপতি শায়খুল হাদীস প্রিন্সিপাল মাওলানা রেজাউল হক। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও যুক্তরাজ্য শাখার সহ সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আতাউর রহমান। যুক্তরাজ্য শাখার  উপদেষ্টা পরিষদের অন্যতম সদস্য শায়খ মাওলানা আব্দুল জলিল বলরামপুরী। 

শাখা পুনর্গঠন কার্যক্রম পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্য শাখার সাধারণ সম্পাদক মুফতী ছালেহ আহমদ। শূরার অধিবেশনে উপস্থিত সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে মাওলানা ছাদিকুর রহমানকে সভাপতি, হাফিজ আখলাকুর রহমান চৌধুরীকে সিনিয়র সহ সভাপতির, হাফিজ মাওলানা মুফিজুর রহমান মারুফকে সাধারণ সম্পাদক, মাওলানা সাইদুল ইসলামকে সহ-সাধারণ, মুহাম্মদ শাহ‌নূর সেলিমকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট লীডস কমিটি; মাওলানা আব্দুস সালামকে সভাপতি, মাওলানা জাহাঙ্গীর খানকে সিনিয়র সহ সভাপতি, ক্বারী মাওলানা আব্দুল জলিলকে সাধারণ সম্পাদক, হাফিজ মাওলানা রশিদ আহমদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট ব্রাডফোর্ড শাখা পুনর্গঠন করা হয়। নবগঠিত কমিটির দায়িত্বশীলদের শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ সম্পাদক ও যুক্তরাজ্য শাখার সভাপতি শায়খুল হাদীস প্রিন্সিপাল মাওলানা রেজাউল হক।

শূরার অধিবেশনে অন্যান্যদের বক্তব্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য শাখার সহ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ শাহনূর মিয়া, সহ সভাপতি ও বার্মিংহাম শাখার সভাপতি ব্যারিস্টার মাওলানা বদরুল হক, সহ সভাপতি শায়খ মাওলানা নাজিম উদ্দিন, সহ সাধারণ সম্পাদক ও লন্ডন মহানগর শাখার সভাপতি মাওলানা মুসলেহ উদ্দীন,যুক্তরাজ্য শাখার প্রশিক্ষণ সম্পাদক হাফিজ মাওলানা লিয়াকত হোসাইন,যুক্তরাজ্য প্রচার সম্পাদক ও লন্ডন মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আল আমিন ভূঁইয়া, লীডস শাখার সহ সভাপতি মাওলানা ফয়জুল হাসান চৌধুরী,ব্রাডফোর্ড শাখার সহ.সভাপতি আলহাজ্ব রইস আলী, প্রচার সম্পাদক হাফিজ মুহাম্মদ হোসাইন, আলহাজ্ব মুহাম্মদ শাহজাহান সিরাজ প্রমূখ। 

শূরার অধিবেশনে কুরআন তিলাওয়াত, রিপোর্ট পেশ ও পর্যালোচনা, শাখা পূনর্গঠন, শপথ বাক্য পাঠ, হেদায়েতী বক্তব্য, সভাপতির হেদায়েতী বক্তব্য, মোনাজাত কর্মসূচির অন্তর্ভূক্ত ছিল।


কমিউনিটি এর আরও খবর

img

লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডস, বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ

প্রকাশিত :  ১৯:৫৪, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডসে (আরতা -২০২৫) বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। সম্প্রতি (৬ অক্টোবর) লন্ডনের হিলটন পার্ক লেনে এক গালা আয়োজনের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডস হলো যুক্তরাজ্যের প্যান-এশিয়ান খাবারের অর্জনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উদযাপন, যা পুরো যুক্তরাজ্যজুড়ে এশিয়ান রেস্টুরেন্ট গুলোকে সম্মাননা প্রদান করে।
অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ন অব চ্যাম্পিয়নস হিসেবে ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ (বেলফাস্ট) বিজয়ী হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে। বেলফাস্টের এই জনপ্রিয় স্থাপনাকে যুক্তরাজ্যের সেরা এশিয়ান রেস্টুরেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
 
আরতা ২০২৫ অনুষ্ঠানে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এশিয়ান রেস্টুরেন্ট মালিকদের পাশাপাশি সাংসদ (এমপি) এবং তারকাদের স্বাগত জানানো হয়। অন্যান্য অতিথির মধ্যে ছিলেন টিভি ব্যক্তিত্ব এলমা পাজার, এলা ওয়াইজ, হ্যারিয়েট মে ব্ল্যাকমোর, লেসি মার্টিন, হেইলি পামার, চ্যান্টেল হটন, পেইজ চৌহান এবং টিভি ক্রীড়া উপস্থাপক সীমা জয়সোয়াল, মনীশ ভাসিন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন টেলিভিশন সংবাদ উপস্থাপিকা সামান্থা সিমন্ডস ও জাদুকর পল মার্টিন।

আরতা-২০২৫ -এর বিজয়ী
চ্যাম্পিয়ন অফ চ্যাম্পিয়নস: ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ, বেলফাস্ট, ন্যাশনাল শেফ অব দ্য ইয়ার: ঋষিস ইন স্লেট অ্যান্ড গ্রেইন ব্রাসেরি অ্যান্ড বার, হ্যাকব্রিজ, ওয়ালিংটন। ন্যাশনাল টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: কানি কানা, চেলমসফোর্ড। নিউকামার অব দ্য ইয়ার: দ্য বোম্বে, সোয়ানলি। স্ট্রিটফুড রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: মাই ডেলি নিউক্যাসল, নিউক্যাসল আপন টাইন। জাপানি রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: মানেকি রামেন, ওরচেস্টার। এশিয়ান ফিউশন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ইয়াকিতরি হাউস, ইস্ট কিলব্রাইড, গ্লাসগো। তুর্কি রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ট্রইয়া, সাউথব্যাংক, লন্ডন।

ইউরোপীয় রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: তারানা বার অ্যান্ড ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, লাস পালমাস, স্পেন। নর্দান আয়ারল্যান্ড রেস্টুরেন্ট অফ দ্য ইয়ার: ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ, বেলফাস্ট। সাউথ ওয়েলস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ১৯৮৮ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, সুলি, পেনারথ। নর্থ ওয়েলস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: জাংশন তান্দুরি রেস্টুরেন্ট, ল্যান্ডুডনো জংশন। সাউথ ওয়েস্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: রয়্যাল জয়পুর, ল্যান্ডফোর্ড, স্যালিসবারি। নর্থ ইস্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: সোহো ট্যাভার্ন, গেটসহেড। ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: তামারিন্দ, বালসাল কমন, কভেন্ট্রি। নর্থ ওয়েস্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: ওয়াইল্ড জিঞ্জার রেস্টুরেন্ট, লিটলবরো। সারে রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: বে লিভস, এপসম। ইস্ট মিডল্যান্ডস রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: স্পাইস লাউঞ্জ, ব্র্যাকলি।
ইস্ট অ্যাংলিয়া রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: শিলপা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, প্যাপওয়ার্থ এভারার্ড, কেমব্রিজ। সাউথ সেন্ট্রাল রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: দ্য প্যারাডাইস বালতি হাউস, পিটার্সফিল্ড কেন্ট রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: দ্য বোম্বে, অরপিংটন। এসেক্স রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: কেলভেডন স্পাইস, কেলভেডন, কলচেস্টার। সাউথ লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: সাকা মাকা, হিদার গ্রিন, লন্ডন। সিটি অ্যান্ড ইস্ট লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: বেঙ্গল ভিলেজ, লন্ডন। নর্থ লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: টেস্ট অব গোয়া, ফিনসবারি পার্ক, লন্ডন। হার্টফোর্ডশায়ার রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: রাজ অব ইন্ডিয়া, ওয়েলউইন গার্ডেন সিটি সাসেক্স রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: তামাশা, লিন্ডফিল্ড, হেওয়ার্ডস হিথ। স্কটল্যান্ড রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: মাসালা টুইস্ট, গ্লাসগো। সেন্ট্রাল অ্যান্ড ওয়েস্ট লন্ডন রেস্টুরেন্ট অব দ্য ইয়ার: বি.কে.সি.  বিরিয়ানি কাবাব চা, মার্বেল আর্চ, টাইবার্নিয়া, লন্ডন। সাউথ সেন্ট্রাল শেফ অব দ্য ইয়ার: জলপারি অব উডলি, উডলি, রিডিং।  কেন্ট শেফ অফ দ্য ইয়ার: স্পাইস ভিলেজ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট, লংফিল্ড। ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস শেফ অব দ্য ইয়ার: আলেসি ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার, অডলি, স্টোক-অন-ট্রেন্ট। নর্থ ইস্ট শেফ অব দ্য ইয়ার: জলশা, মিডলসব্রো। ওয়েলস শেফ অব দ্য ইয়ার: রাজ কিচেন, সোয়ানসি। নর্থ ওয়েস্ট শেফ অব দ্য ইয়ার: জুনুন, হেলসবি, ফ্রোডশাম। ইস্ট মিডল্যান্ডস শেফ অব দ্য ইয়ার: মোগলিস, মিল্টন কীনস। এসেক্স শেফ অফ দ্য ইয়ার: সিনামন, এপিং। ইস্ট অ্যাংলিয়া শেফ অব দ্য ইয়ার: পিপাশা রেস্টুরেন্ট, কেমব্রিজ। সারে শেফ অব দ্য ইয়ার: ঋষিস ইন স্লেট অ্যান্ড গ্রেইন ব্রাসেরি অ্যান্ড বার, হ্যাকব্রিজ, ওয়ালিংটন। সাসেক্স শেফ অব দ্য ইয়ার: দারচিনি, হর্শাম। হার্টফোর্ডশায়ার শেফ অফ দ্য ইয়ার: জমিদার মহল, লিটলপোর্ট, কেমব্রিজ। এসেক্স টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: কানি কানা, চেল্মসফোর্ড। হার্টফোর্ডশায়ার টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: চিলিগো, চেশান্ট। সারে টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: জলশা ইন্ডিয়ান টেকঅ্যাওয়ে, অ্যাশফোর্ড। ইস্ট অ্যাংলিয়া টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: আরবানচাই, কেমব্রিজ। ওয়েলস টেকঅ্যাওয়ে অফ দ্য ইয়ার: সাফরন কিচেন, পন্টনিউইড, ক্রমব্র্যান। সাউথ ওয়েস্ট টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: ব্ল্যাক পেপারস, ব্রিস্টল। ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: স্পাইস নেশন, বার্মিংহাম। স্কটল্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: গুর্খা কিচেন, ফেজারবারাহ। কেন্ট টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: শেরে বাংলা ইন্ডিয়ান টেকঅ্যাওয়ে, লংফিল্ড। ইস্ট মিডল্যান্ডস টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: শিপন তান্দুরি, চেস্টারফিল্ড। সাউথ লন্ডন টেকঅ্যাওয়ে অব দ্য ইয়ার: সম্রাট, লন্ডন। নর্থ ওয়েস্ট টেকঅ্যাওয়ে অফ দ্য ইয়ার: রিভার বিল ইন্ডিয়ান টেকঅ্যাওয়ে, মিলনর, রচডেল।

 আরতা-এর প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ মুনিম অনুষ্ঠানে বলেন, আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী এবং ফাইনালিস্টদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন– প্যান এশিয়ান রেস্তোরাঁ, টেকওয়ে এবং শেফ যারা যুক্তরাজ্যের আতিথেয়তা খাতে শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে। যুক্তরাজ্যের এশিয়ান রেস্টুরেন্ট ও টেকঅ্যাওয়ে খাতের প্রথম সারির সম্মাননা উদযাপনকারী হিসাবে, আমরা আপনাদের কঠোর পরিশ্রম এবং প্রবল আগ্রহকে স্বীকৃতি জানাই যা সব প্রতিকুলতার মাঝেও সারা দেশের ভোজনরসিকদের জন্য অসাধারণ স্বাদ এবং নিত্য নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
আরতা ২০২৫-এর স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার ছিল শেফঅনলাইন। সহযোগিতায় ছিল এনআরবি ব্যাংক। ডিএনএ পেমেন্টস, সুপার পোলো, ওয়ার্ক পারমিট ক্লাউড এবং কোবরা বিয়ার ছিলো অ্যাসোসিয়েট স্পন্সর হিসেবে। আর ক্যাটারিং পার্টনার ছিল মাধুস। আরতা হলো একমাত্র অফিসিয়াল অ্যাওয়ার্ড, যা এর গ্রাহকদের দ্বারা নির্ধারিত যুক্তরাজ্যে প্যান এশিয়ান ক্যাটারিং শিল্পের বিশাল গুরুত্ব এবং জনপ্রিয়তাকে স্বীকৃতি জানায়, প্রচার করে এবং উদযাপন করে।
প্রসঙ্গত আরতা হলো এশিয়ান রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড টেকঅ্যাওয়ে অ্যাওয়ার্ডস (আরতা) হলো এশিয়ান খাবারের একটি বিশিষ্ট সম্মাননা উদযাপন, যাকে বিবিসি এবং স্কাই “কারি শিল্পের অস্কার” (কারি শিল্পের অস্কার) বলে অভিহিত করেছে। এটি এই খাতের ১২টি বিভাগে অসামান্য ব্যক্তিত্ব ও ব্যবসাকে স্বীকৃতি দেয়, যার জন্য এই বছরের অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য জুড়ে ১ হাজার ২৫০ টিরও বেশি ব্যবসা মনোনীত হয়।



কমিউনিটি এর আরও খবর