img

বাতিল হবে ৯টা-৫টা অফিস, বদলাবে কাজের নিয়ম

প্রকাশিত :  ০৮:০৫, ২৯ অক্টোবর ২০২৪

বাতিল হবে ৯টা-৫টা অফিস, বদলাবে কাজের নিয়ম

বিদ্যমান ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অফিসের সময় বাতিল হতে পারে সকাল। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞেরা বলতে শুরু করেছেন— এমন সময় আসছে যেখানে বাঁধাধরা কাজের সময় থাকবে না। এমনটাই ভবিষ্যদ্বাণী লিংকডইন প্রতিষ্ঠাতা রেইড হফম্যানের।

তার ধারণা, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে অচল হয়ে যাবে ৯টা-৫টা কাজের মডেল। এর মধ্যে বাদ পড়বে না ভারতও। ২০৩৪ সালের মধ্যে কর্মীরা সময় মেনে কাজ করার বদলে সুবিধামতো চুক্তিতে কাজ করার পথ বেছে নেবেন।

কেন মিডিয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন সুজানা, কী হয়েছিল?কেন মিডিয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন সুজানা, কী হয়েছিল?

এই প্রবণতার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে রেইড বলছেন, কর্মক্ষেত্রে সময়ের পরিবর্তনের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বাড়বাড়ন্ত খানিকটা দায়ী হলেও সেটা আসল কারণ নয়। কর্মক্ষেত্রের মধ্যে নানা সমস্যা এবং ক্রমবর্ধমান চাকরির নিরাপত্তাহীনতাও কাজের এই প্রচলিত ধারায় আমূল পরিবর্তন আনতে ইন্ধন যোগাচ্ছে বলে মত লিংকডইন প্রতিষ্ঠাতার।

অফিসে ৮-৯ ঘণ্টার কাজের সময়সীমা অতীত কেন হবে? এই কাজের নিয়ম চালুই বা হলো কীভাবে? কোথায় প্রথম চালু হয় দৈনিক আট ঘণ্টা কাজের নিয়ম? এই ধারণার উৎপত্তি কোথায়? একেই কি সবচেয়ে কার্যকরী মডেল ধরে নেওয়া যাবে?

প্রাক্তনের কথা ভেবে কান্না পাচ্ছে? সোশালে ব্লক করেছেন?প্রাক্তনের কথা ভেবে কান্না পাচ্ছে? সোশালে ব্লক করেছেন?

আমেরিকায় প্রথম চালু হয়েছিল দৈনিক ৮ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৫ দিন কাজের কর্মসংস্কৃতি। এই নিয়ম কোনো সংস্থা বা আইনের চাপে শুরু হয়নি। নেপথ্যে ছিল শ্রম, রাজনৈতিক সমঝোতা এবং অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতার দীর্ঘ জটিল সমীকরণ।

প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা বা সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজের সময়সীমা চালু হওয়ার আগে বিশ্বজুড়ে কাজের সময় আরও বর্ধিত ছিল। সপ্তাহে ৮০ থেকে ১০০ ঘণ্টা কাজের নজিরও খুঁজে পাওয়া গেছে শিল্প বিপ্লবের সময়কালে। এমনকি সেই কাজের মধ্যে পরিবারের শিশুদের অন্তর্ভুক্ত করার ঘটনাও ছিল।

গণভবনের পুকুরপাড়ে কী করছেন দুই উপদেষ্টাগণভবনের পুকুরপাড়ে কী করছেন দুই উপদেষ্টা

সাধারণভাবে বলতে গেলে, ১৮০০ সাল থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে কর্মদিবসের দৈর্ঘ্য ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছিল। ১৯২০ সালে এসে সেই সময়সীমা থিতু হয়। আমেরিকা ও ইউরোপের শ্রমিক সংগঠনের ক্রমাগত লড়াইয়ের ফলে কর্মীদের কাজের পরিবেশ ও সময়ের উন্নতি ঘটে।

১৯২৬ সালে হেনরি ফোর্ডের সংস্থা ফোর্ড মোটর দিনে ৮ ঘণ্টা, ৫ দিনের কর্ম সপ্তাহ চালু করে। ফোর্ড ঘোষণা করেছিলেন, ৮ ঘণ্টা কাজ করলে প্রত্যেক শ্রমিককে দিনে ৫ ডলার দেবেন, যা সেই সময় একজন শ্রমিকের গড় পারিশ্রমিকের প্রায় দ্বিগুণ ছিল। ফোর্ড মানতেন, অল্প সময়ের জন্য কাজ করালে শ্রমিকের কাজ করার গতি বেড়ে যায় ও উৎপাদন বাড়ে।

এরপর আসরে নামেন কেলগস সংস্থার মালিক ডব্লিউ কে কেলগ। ১৯৩০ সালে শ্রমিকদের বেতন কিছুটা কমিয়ে ৮ ঘণ্টার শিফটের পরিবর্তে ছয় ঘণ্টা শিফট চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। তবে পরবর্তীতে এই বাঁধাধরা সময়সীমার বহু পরিবর্তন হয়।

আমেরিকায় ‘ফেয়ার লেবার স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্ট’ চালুর পর নিয়ম করা হয় নিয়োগকর্তারা সপ্তাহে ৪৪ ঘণ্টার বেশি কাজ করেন এমন সমস্ত কর্মচারীদের অতিরিক্ত বেতন দেবেন। দুই বছর পর এই আইন সংশোধন করে কর্মসপ্তাহ কমিয়ে ৪০ ঘণ্টা করা হয়।

১৯৪০ সাল থেকে আমেরিকায় সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কর্মসপ্তাহ আইনে পরিণত হয়। সেই থেকেই সারা বিশ্বে চালু হয় খাতা-কলমে ৮ ঘণ্টা কাজের সময়ের দৈর্ঘ্য। সম্প্রতি চলতি বছরের পরিসংখ্যান পেশ করেছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা। যেখানে গোটা পৃথিবীর দেশগুলোর কর্মসময় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কোন দেশে চাকরিজীবীদের একটানা কতক্ষণ কাজ করতে হয় তার পূর্ণ তথ্য জানানো হয়েছে এই রিপোর্টে।

গণভবন পরিদর্শন করে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টাগণভবন পরিদর্শন করে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

সেই রিপোর্টে স্পষ্ট ইংল্যান্ড, আমেরিকার কর্মচারীদের তুলনায় এ দেশের প্রত্যেক কর্মচারী নির্দিষ্ট সময়ের অনেক বেশি কাজ করছেন। ভারতে বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের একাংশের দাবি, তাদের ওপর কাজের চাপ বাড়িয়েই চলেছে সংস্থা। ফলে বাড়ছে কাজ করার সময়। সাপ্তাহিক হিসাব ধরলে ভারতের চাকরিজীবীরা মোট ৪৬.৭ ঘণ্টা কাজ করে থাকেন। ৬ দিন অফিস হলে রোজ ৭. ৭৮ ঘণ্টা। ৫ দিন অফিস হলে ৯.৩ ঘণ্টা।

তবে ৮ ঘণ্টার কাজের সময়ের বাস্তবে প্রয়োগ হয় না— এমন অভিযোগ বহু চাকরিজীবীর।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

img

জনবল নিচ্ছে সরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানি, সর্বোচ্চ বেতন লাখের বেশি

প্রকাশিত :  ০৬:৩৬, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৫৪, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪

শতভাগ সরকারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগের আবেদন করা যাবে আগামীকাল মঙ্গলবার পযর্ন্ত।

এই প্রতিষ্ঠানে তিন ক্যাটাগরির পদে চতুর্থ ও পঞ্চম গ্রেডে তিনজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে সরাসরি, ডাকযোগে বা কুরিয়ারের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

১. পদের নাম: উপমহাব্যবস্থাপক (এইচআরএম অ্যান্ড অ্যাডমিন)

পদসংখ্যা: ১

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এইচআর/ম্যানেজমেন্ট বা এ ধরনের বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি অথবা তিন বছর মেয়াদি সম্মানসহ এক বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

স্নাতকোত্তরসহ পিজিডি-এইচআরএম ডিগ্রিসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি প্রাপ্তদের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে জিপিএ ৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫০ এবং সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ন্যূনতম-২.৭৫ প্রাপ্ত হতে হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপক (এইচআরএম/অ্যাডমিন) বা সমমান পদে ন্যূনতম চার বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনে সহকারী ব্যবস্থাপক (এইচআরএম/অ্যাডমিন/সমমান) বা তদূর্ধ্ব পদে মোট ১২ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন/বিতরণ/সঞ্চালন প্রতিষ্ঠানে তিন বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। টিপিএম, টিকিউএম, করপোরেট গভর্নেন্স, শ্রম আইন, স্ট্র্যাটেজিক হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদিতে জ্ঞানসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। 

অংশগ্রহণমূলক নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে এবং বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগে দক্ষতাসহ কম্পিউটার চালনায় পারদর্শী হতে হবে। চ্যালেঞ্জিং এবং বিরূপ পরিস্থিতিতে কাজ করার সক্ষমতা থাকতে হবে।

বয়স: ১৫ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৫০ বছর।

মূল বেতন: ১,০৫,০০০ টাকা (গ্রেড-৪)

যোগ-সুবিধা: মূল বেতন ছাড়াও বাড়িভাড়া, প্রতিবছর দুটি উৎসব বোনাস, নববর্ষ ভাতা, যৌথ ভবিষ্য তহবিল, গ্রুপ ইনস্যুরেন্স, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, গ্রাচ্যুইটি, প্রকৃত চিকিৎসা খরচ এবং অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা ও ভাতা দেওয়া হবে।

২. পদের নাম: উপমহাব্যবস্থাপক (কমার্শিয়াল)

পদসংখ্যা: ১

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কমার্স/ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিং/মার্কেটিং বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি অথবা তিন বছর মেয়াদি সম্মানসহ এক বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। সিএমএ বা সিএ ডিগ্রিধারীরা অগ্রাধিকার পাবেন। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি প্রাপ্তদের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে জিপিএ ৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫০ এবং সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ন্যূনতম-২.৭৫ প্রাপ্ত হতে হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপক (অর্থ/হিসাব/নিরীক্ষা/সমমান) পদে ন্যূনতম চার বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ/হিসাব/নিরীক্ষা/সমমান) বা তদূর্ধ্ব পদে ন্যূনতম মোট ১২ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা; এর মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন/সঞ্চালন/বিতরণ ইউটিলিটিতে তিন বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। টিকিউএম, কোম্পানি আইন, ট্যাক্স/ভ্যাট রুলস, করপোরেট গভর্নেন্স, স্ট্র্যাটেজিক ম্যানেজমেন্টে দক্ষতা থাকতে হবে। 

অংশগ্রহণমূলক নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে এবং বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগে দক্ষতাসহ কম্পিউটার চালনায় পারদর্শী হতে হবে। চ্যালেঞ্জিং এবং বিরূপ পরিস্থিতিতে কাজ করার সক্ষমতা থাকতে হবে।

বয়স: ১৫ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৫০ বছর।

মূল বেতন: ১,০৫,০০০ টাকা (গ্রেড-৪)

যোগ-সুবিধা: মূল বেতন ছাড়াও বাড়িভাড়া, প্রতিবছর দুটি উৎসব বোনাস, নববর্ষ ভাতা, যৌথ ভবিষ্য তহবিল, গ্রুপ ইনস্যুরেন্স, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, গ্রাচ্যুইটি, প্রকৃত চিকিৎসা খরচ এবং অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা ও ভাতা দেওয়া হবে।

৩. পদের নাম: ব্যবস্থাপক (এইচআরএম/অ্যাডমিন)

পদসংখ্যা: ১

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এইচআর/ম্যানেজমেন্ট বা এ ধরনের বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি অথবা তিন বছর মেয়াদি সম্মানসহ এক বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। স্নাতকোত্তরসহ পিজিডি-এইচআরএম ডিগ্রিসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি প্রাপ্তদের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। 

গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে জিপিএ ৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫০ এবং সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ন্যূনতম-২.৭৫ প্রাপ্ত হতে হবে। মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনে অন্তত আট বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা; এর মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন/বিতরণ/সঞ্চালন প্রতিষ্ঠানে উপব্যবস্থাপক (এইচআরএম/অ্যাডমিন/সমমান) পদে চার বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। টিকিউএম, করপোরেট গভর্নেন্স, শ্রম আইন, স্ট্র্যাটেজিক হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদিতে জ্ঞানসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। অংশগ্রহণমূলক নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে এবং বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগে দক্ষতাসহ কম্পিউটার চালনায় পারদর্শী হতে হবে। চ্যালেঞ্জিং এবং বিরূপ পরিস্থিতিতে কাজ করার সক্ষমতা থাকতে হবে।

বয়স: ১৫ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৪০ বছর।

মূল বেতন: ৯১,০০০ টাকা (গ্রেড-৫)

যোগ-সুবিধা: মূল বেতন ছাড়াও বাড়িভাড়া, প্রতিবছর দুটি উৎসব বোনাস, নববর্ষ ভাতা, যৌথ ভবিষ্য তহবিল, গ্রুপ ইনস্যুরেন্স, অর্জিত ছুটি নগদায়ন, গ্রাচ্যুইটি, প্রকৃত চিকিৎসা খরচ এবং অন্যান্য প্রান্তিক সুবিধা ও ভাতা দেওয়া হবে।

চাকরির ধরন

এক বছর শিক্ষানবিশকালসহ তিন বছরের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগযোগ্য এবং পরবর্তী সময় সন্তোষজনক কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে চাকরির মেয়াদ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত নবায়নযোগ্য।

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদনপত্র পূরণ–সংক্রান্ত নিয়মাবলি ও শর্তাবলি এই ওয়েবসাইটে (https://cpgcbl.gov.bd/) জানা যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ ও মার্কশিট/ট্রান্সক্রিপ্টের ফটোকপি; চাকরির অভিজ্ঞতার সনদ/প্রমাণপত্রের ফটোকপি; যথাযথ কর্তৃপক্ষের সম্মতিপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে); জাতীয় পরিচয়পত্র ও নাগরিক সনদের ফটোকপি এবং সদ্য তোলা তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবিসহ আবেদনপত্র সরাসরি, ডাকযোগে বা কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠাতে হবে। আগে যারা উপমহাব্যবস্থাপক (কমার্শিয়াল) পদে আবেদন করেছেন, তাদের আর আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিয়োগ–সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে।