img

তুরস্ক উপকূলের কাছে রাশিয়ার দুই তেলবাহী ট্যাংকার ইউক্রেনের হামলা

প্রকাশিত :  ০৫:৩৩, ৩০ নভেম্বর ২০২৫

তুরস্ক উপকূলের কাছে রাশিয়ার দুই তেলবাহী ট্যাংকার ইউক্রেনের হামলা

তুরস্কের উপকূলের কাছে কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার দুই তেলবাহী ট্যাংকার কাইরোস ও ভিরাটে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, স্থানীয়ভাবে তৈরি ‘সি বেবি’ নৌ-ড্রোন ব্যবহার করে শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে পরপর দুটি হামলা চালানো হয়।

ট্যাংকার দুটি রাশিয়ার শ্যাডো ফ্লিট হিসেবে পরিচিত। এ দুটি ট্যাংকার নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে তেল পরিবহন করে। হামলার পর তুরস্কের কোস্টগার্ড উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। দুই জাহাজের সব নাবিক নিরাপদে রয়েছেন।

এপির খবরে বলা হয়েছে, গাম্বিয়া-ফ্ল্যাগধারী কাইরোসে আগুন ধরে যায় এবং ২৫ জন নাবিককে সরিয়ে নেওয়া হয়। ভিরাটে আগুন লাগেনি, তবে জাহাজের ক্যাপ্টেন ড্রোন হামলার জরুরি বার্তা পাঠিয়েছেন।

ইউক্রেন বলছে, হামলায় প্রায় ৭০ মিলিয়ন ডলারের তেল পরিবহনে সক্ষমতা নষ্ট হয়েছে, যা রাশিয়ার যুদ্ধ অর্থনীতিতে আঘাত করবে।

তুরস্কের পরিবহনমন্ত্রী জানিয়েছেন, হামলাটি তাদের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোনে ঘটেছে। তিনি বলেন, ট্যাংকারগুলো মাইন, ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোনের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং বিষয়টি তদন্তাধীন।

আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান ওপেনস্যাংশনস জানায়, কাইরোস ও ভিরাট দুটোই যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আরও কয়েকটি দেশের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ছিল।


img

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চীন

প্রকাশিত :  ১৩:২১, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

চীনের উত্তর-পশ্চিমের জিনজিয়াং অঞ্চলে ৬ দশমিক শূন্য মাত্রার শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। খবর রয়টার্সের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শিনজিয়াং অঞ্চলে ৬.০ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৩টা ৪৪ মিনিটে কিরগিজস্তান–শিনজিয়াং সীমান্তবর্তী অঞ্চলের কাছে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। তথ্যটি নিশ্চিত করেছে চায়না আর্থকোয়েক নেটওয়ার্কস সেন্টার।

সেন্টারটি জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে।

রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৩৪ মিনিট পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর বা ভবন ধসের তথ্য পাওয়া যায়নি।

এ ছাড়া ভূমিকম্পের পর অঞ্চলটিতে পরিবহন, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম।