img

কাশফুলের মাঝে বুবলীর সৌন্দর্যের ছোঁয়া

প্রকাশিত :  ০৯:০২, ২২ অক্টোবর ২০২৫

কাশফুলের মাঝে বুবলীর সৌন্দর্যের ছোঁয়া

বর্তমান সময়ের ঢাকাই সিনেমার প্রথম সারির নায়িকা শবনম বুবলী। প্রথমে টেলিভিশনে সংবাদ পাঠিকা হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও পরবর্তীতে সিনেমাতে অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের মাঝে ব্যাপক পরিচিতি পান। নিজের অভিনয় দক্ষতার মাধ্যমে নিয়মিতই ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে প্রশংসিত হয়ে চলেছেন এই অভিনেত্রী।

অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সরব রয়েছেন শবনম বুবলী। বিভিন্ন সময় অনুরাগীদের মাঝে নিজের ভালো লাগার মুহূর্তগুলো ভাগ করে নেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায়, সম্প্রতি ফেসবুকে ভক্তদের মাঝে কিছু ছবি শেয়ার করেছেন নায়িকা, যা দ্রুতই নজর কেড়েছে সবার।

শেয়ার করা ছবিগুলোতে দেখা যায়, বুবলী কাশফুলের শুভ্রতার মাঝে বেশ হাসিখুশি হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেছেন। খোলা চুলে মিষ্টি হাসিতে তিনি যেন কাশফুলের লাবণ্যের সঙ্গে মিলে গেছেন।

একগুচ্ছ ছবিতে তার চোখে ছিল রোদ চশমা এবং পরিহিত পোশাকও ছিল বেশ মানানসই। ছবিগুলো শেয়ার করে ক্যাপশনে বুবলী লেখেন, ‘ফুলেরা নীরব তবুও তারা তাদের সৌন্দর্য, লাবণ্য আর মাধুর্যকে মেলে ধরে।’

তার এই রূপের প্রশংসা করে কমেন্ট বক্সে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন নেটিজেনরা। বুবলীর ছবিতে ভালোবাসার ইমোজি আর প্রশংসার বন্যা বইয়ে দিয়েছেন ভক্তরা। একজন নেটিজেন নায়িকার রূপের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘মাশাআল্লাহ, তুমি দেখতে এত মিষ্টি আর বার্বি পুতুলের মতো সুন্দর।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘কাশফুলের সৌন্দর্য দেখি।’




img

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রকাশিত :  ০৯:২১, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

দেশের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী এবার আইনি জটিলতায় জড়িয়ে পড়লেন। পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার বিনিময়ে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ, হুমকি-ধামকি এবং ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে করা মামলায় মেহজাবীন এবং তার ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত।

রোববার (১৬ নভেম্বর) আদালত সূত্রে জানা যায়, মামলাটিতে আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য ধার্য ছিল। তবে তারা আদালতে হাজির না হওয়ায় গত ১০ নভেম্বর ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ আফরোজা তানিয়া তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একইসঙ্গে গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৮ ডিসেম্বর ধার্য করা হয়েছে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, বাদীর সঙ্গে দীর্ঘদিন পরিচয়ের সুবাদে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে আসামি মেহজাবীন চৌধুরীর নতুন পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখবে বলে নগদ অর্থে এবং বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে মোট সাতাশ লাখ টাকা দেন। এরপর মেহজাবীন ও তার ভাই দীর্ঘদিন ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ না নেওয়ায় বাদী বিভিন্ন সময় টাকা চাইতে গেলে আজকে দেবো কালকে দেবো বলে দীর্ঘদিন কালক্ষেপন করে।

এতে আরও বলা হয়, পরবর্তী সময়ে গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে পাওনা টাকা চাইতে গেলে তারা ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলেন। ওইদিন ঘটনাস্থলে গেলে মেহজাবীন ও তার ভাইসহ আরো অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তারা বলেন, ‘এরপর তুই আমাদের বাসায় টাকা চাইতে যাবি না’ তোকে বাসার সামনে পুনরায় দেখলে জানে মেরে ফেলব। এসব কথা বলে তারা বাদীকে জীবননাশের হুমকি ধামকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। বিষয়টি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট ভাটারা থানায় গেলে থানা কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য পরামর্শ দেয়।

এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৭/ ১১৭(৩) ধারায় মামলা দায়ের করেন।