img

রাতে ৫ উপসর্গ দেখা দিলেই সতর্ক হোন

প্রকাশিত :  ০৯:৪৪, ২৮ মে ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৯:৫৯, ২৮ মে ২০২৫

রাতে ৫ উপসর্গ দেখা দিলেই সতর্ক হোন

আমাদের দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো কিডনি। বর্তমানে কিডনি রোগী ব্যাপক বাড়ছে। কিডনির রোগ হলে তা ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। বেশিরভাগ সময়ই কিডনি সমস্যার উপসর্গগুলো এতটাই মৃদু হয় যে, অসুখ বাড়াবাড়ি না হলে বুঝে ওঠা যায় না। শুধু পাথর জমা নয়, কিডনিতে আরও নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।

কিডনি বিকল হলে তার কিছু ইঙ্গিত আগে থেকেই শরীরে ফুটে ওঠে, যা সাধারণত আমরা উপেক্ষা করে যাই। বিশেষ করে রাতের বেলা কিডনি রোগের উপসর্গ সবচেয়ে বেশি ধরা পড়ে।

এ নিয়ে লাইফস্টাইল বিষয়ক এক ওয়েবসাইট জানিয়েছে, রাতের বেলা যে লক্ষণ দেখা দিলে কিডনি রোগ বিষয়ে সতর্ক হওয়া জরুরি।

পা ফুলে যাওয়া : কিডনির সমস্যায় শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে পা এবং গোড়ালি ফুলে যায়। বিশেষ করে সন্ধ্যায় অথবা রাতে পা ফুলতে শুরু করলে এবং সকালে কমে গেলে তা কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে। এমন সমস্যা দেখা দিলে ফেলে রাখা ঠিক নয়। সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া : ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া কেবল ডায়াবেটিস নয়, কিডনি রোগের কারণেও হতে পারে। বিশেষত রাতের বেলা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশিবার মূত্রত্যাগ করতে হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। রাতে দুই বা তার বেশি প্রস্রাব হলে তা কিডনি অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে।

অনিদ্রার সমস্যা : ক্রনিক বা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে অনিদ্রার সমস্যা খুবই সাধারণ। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষদের ঘুম না আসার সমস্যা সুস্থ মানুষদের তুলনায় অনেক বেশি। তাই হঠাৎই অনিদ্রার সমস্যা দেখা দিলে তা উপেক্ষা না করাই ভালো।

শ্বাসকষ্ট হওয়া : শ্বাসকষ্ট কিডনি রোগের অন্যতম লক্ষণ। কিডনির সমস্যা হলে শরীরে তরলের পরিমাণে হেরফের হয়। আর তা থেকেই ফুসফুসের উপর চাপ পড়ে। শোয়ার সময়ে এ সমস্যা আরও বেড়ে যায়।

img

নিমিষেই গলাব্যথা সারাবেন যেভাবে

প্রকাশিত :  ০৬:২৪, ২৩ মে ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৩৩, ২৩ মে ২০২৫

গরমে এখন চরমে, তারউপর হুটহাট করেই বৃষ্টি। কিছুক্ষণ ঘামে ভিজতে হয়, অনেক সময় বৃষ্টিতে। তাতেই লেগে যেতে পারে ঠান্ডা। গলাব্যথাও প্রকট আকার ধারণ করছে। সর্দি-কাশি আর গলাব্যথার জন্য আবার ওষুধও তেমন খাওয়া যায় না। তবে ছোট একটি টোটকা হতে পারে দারুণ কিছু।

বানাবেন যেভাবে—

১ চামচ হলুদের সঙ্গে ৪ চামচ মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায় বলে মনে করেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এই দুটি উপাদানই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হলুদে কারকিউমিনয়েড নামে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যৌগ থাকে। পলিফেনলের মতো, কারকিউমিনয়েডের অনেক নিরাময় বৈশিষ্ট্য আছে। এর ফলে সব ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।

গলাব্যথা সারাতে ও সর্দি-কাশি থেকে দ্রুত নিরাময়ের জন্য প্রয়োজন ১/৪ কাপ কাঁচা মধু, ২ ফোঁটা লেবুর এসেনশিয়াল অয়েল ও ১ চামচ হলুদ। এবার এসব একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। একটি পাত্রে সংরক্ষণ করুন। অ্যালার্জি, ঠান্ডা বা ফ্লু থেকে মুক্তি পেতে আধা চা চামচ দিনে তিনবার খান। দেখবেন নিমিষেই নিস্তার পাবেন ঠান্ডার যন্ত্রণা থেকে।